মানসিক চাপ কার না রয়েছে। কিন্তু অনেকেই এই চাপ মোকাবিলা করতে পারেন না। মানসিক চাপ প্রভাব ফেলে শরীরেও, দেখা দেয় নানা রোগ। তা চাপ মানিয়ে নিতে বা নেতিবাচক প্রভাবকে কমিয়ে আনতে চেষ্টা করা যায়। মেডিটেশন ও ইয়োগা এতে আপনাকে সহায়তা করতে পারে।
মানসিক চাপজনিত অবস্থায় আমাদের দেহের ভেতর স্বয়ংক্রিয়ভাবে কিছু হরমোন যেমন কর্টিসোল ও অ্যাড্রিনালিন নিঃসৃত হয় প্রচুর পরিমাণে। এসব হরমোন নিঃসরণের কারণে শরীরে তাৎক্ষণিক কিছু প্রতিক্রিয়া হয়। যেমন রক্তচাপ বাড়ে, নাড়ির গতি বাড়ে, শ্বাস দ্রুততর হয়, ঘাম হতে থাকে। মেডিটেশন ও ইয়োগা এর ঠিক উল্টো কাজটি করে। এতে শরীর ও মনকে শিথিল অবস্থায় নিয়ে নির্দিষ্ট একটি বিষয় বা শব্দের প্রতি মনোযোগ দেওয়ার বা চারদিকের পরিবেশ ও চিন্তা থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলার চেষ্টা করা হয়। এ জন্য নির্দিষ্ট নিয়মে বিশেষ দেহভঙ্গির আসনচর্চা করতে হয়। এগুলো নিয়মিত চর্চায় শ্বাস ও নাড়ির গতি কমে, রক্তচাপ স্থিত হয়, শরীর কার্যকরভাবে অক্সিজেন ব্যবহার করে, ঘাম কম হয়। এ ছাড়া অ্যাড্রেনাল গ্রন্থি কম পরিমাণে কর্টিসোল হরমোন নিঃসরণ করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। স্বচ্ছভাবে চিন্তা করার এবং মনোযোগের ক্ষমতা বাড়ে। উদ্বেগ, অনিদ্রা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। নিয়মিত মেডিটেশন করলে ধূমপান, মাদকাসক্তির মতো খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করা সহজ হয়।
ডা. মুনতাসীর মারুফ
জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট।
ফিচার বিজ্ঞাপন
মালয়শিয়া-সিঙ্গাপুর-থাইল্যান্ড ৭দিন ৬ রাত
Domain Registration
৩০০ফিট ও জিন্দা পার্ক প্রাইভেট ডে লং ট্যুর
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
১,০৭৭ বার পড়া হয়েছে





