প্রত্যেকের বাড়িতেই নানা ধরনের যন্ত্রে ভর্তি। যার বেশির ভাগই বিদ্যুৎচালিত। এর যে কোনোটি থেকেই আচমকা কেউ কখনও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হতেই পারেন। এমন ঘটনা যদি ঘটে, তাহলে কী করবেন, তা আগে থেকে জেনে রাখা দরকার।
• প্রথমেই মনে রাখতে হবে- কেউ বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হলে, সেই অবস্থায় তার গায়ে হাত দেওয়া যাবে না। তাহলে যিনি হাত দেবেন বা আক্রান্তকে বিদ্যুৎ থেকে মুক্ত করতে যাবেন তিনিও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হবেন।• কেউ বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হলে সঙ্গে সঙ্গে বাড়ির মেইন সুইচ-টি বন্ধ করে দিতে হবে।
• কাঠের বা প্লাস্টিকের লাঠি দিয়ে ধাক্কা দিয়ে আক্রান্তকে বিদ্যুতের উৎস থেকে আলাদা করতে হবে। কোনও ধাতব লাঠি ব্যবহার করা যাবে না।
• যদি লাঠি না থাকে, তাহলে একেবারে শুকনো কাপড় দিয়ে ধরে তাকে বিদ্যুতের উৎস থেকে আলাদা করতে হবে।
• এবার দেখতে হবে আক্রান্ত ব্যক্তির শ্বাস চলাচল স্বাভাবিক কিনা। যদি তা না হয়, যদি শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে কৃত্রিমভাবে তার শ্বাস চালু করার চেষ্টা করতে হবে। পরিসংখ্যান বলছে, তিন মিনিটের ভিতরে শ্বাস চালু করা গেলে বেশির ভাগ আক্রান্তই বেঁচে যান।
আক্রান্তের যত্ন নেবেন কীভাবে?
ফিচার বিজ্ঞাপন
US Visa (Spouse)
Moscow, Novosibirsk ,Irkutsk & St.Petersburg 9D/8N
বাউন্ডারি ও রেজিষ্ট্রেশন করে নিজের প্লট বুঝে নিন
• আক্রান্ত মানুষটির শ্বাস স্বাভাবিক থাকলে তাকে চিৎ করে শুইয়ে দিন। কোমর থেকে পা একটু উঁচু জায়গায় রাখুন। এতে শ্বাস নিতে সুবিধা হবে।
• আক্রান্তের গলা শুকিয়ে গেলে অল্প পানি খেতে দিন। গায়ে বা মাথায় পানি লাগতে দেবেন না।
• আক্রান্ত মানুষটি যদি কিছু খেতে পারেন, তাহলে তাকে গরম দুধ বা চা দিন।
মনে রাখবেন, এ সবের পরেও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। এমন দুর্ঘটনা ঘটলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। আর বিদ্যুতের যে উৎস থেকে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে, কোনও পেশাদারকে ডেকে সেই জায়গাটির মেরামত করিয়ে নিন।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২৪৭ বার পড়া হয়েছে





