সম্ভাব্য পুঁজি:৫০০০০০ টাকা থেকে ১০০০০০০ টাকা পর্যন্ত
সম্ভাব্য লাভ:সৌরবিদ্যুতের ওয়াট অনুযায়ী বিক্রয়মূল্য হিসাব করা হয়। ১০ ওয়াটের একটি সোলার প্যানেলের ব্যাটারি ও চার্জ কন্ট্রোলারসহ অন্যান্য যন্ত্রের পাইকারি দাম ৭ হাজার ৫০০ টাকা,  যা গ্রাহকের কাছে ৯ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করা যায়। একইভাবে ২০ ওয়াটের ক্রয়মূল্য ১০ হাজার ৫০০ টাকা, যার বিক্রয়মূল্য ১২ হাজার ৫০০ টাকা। অর্থাৎ প্রতিটি প্যানেলে লাভ ২০০০-২৫০০ টাকা।
প্রস্তুত প্রণালি:সৌরবিদ্যুতের প্যানেল বিক্রির দোকান দিতে চাইলে প্রথমে ট্রেড লাইসেন্স করতে হবে, সঙ্গে ভ্যাট ও ট্যাক্স ফির পরিপত্রও লাগবে। পরিপত্রে মালামাল আমদানির যাবতীয় উপায় লেখা আছে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পাওয়া গেলে সৌরবিদ্যুৎ প্যানেল তৈরির মালামাল কিনতে হবে। এসব মালামাল সহজেই আমদানি করা যায়। আবার বড় ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কিনে তারপর বিক্রি করতে পারেন। পাঁচ-সাতজন কর্মী নিয়েই এ ব্যবসা শুরু করা যায়।
বাজারজাতকরণ:ঢাকার বাইরে গ্রামগুলোতে যেখানে বিদ্যুৎ নেই সেসব এলাকার মানুষ এর প্রধান ভোক্তা।।
যোগ্যতা:সৌরবিদ্যুৎ ও প্যানেলের যাবতীয় যন্ত্রাংশের বিষয়ে ভালো ধারণা থাকা প্রয়োজন। প্যানেল কেনার সময় প্রতিষ্ঠান ও মান বুঝে প্যানেল কিনবেন।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।

ফিচার বিজ্ঞাপন

US Visa for Retired Person

মূল্য: 5,000 Taka

ইস্তানবুল ৪দিন ৩ রাত

মূল্য: ২৯,৯০০ টাকা


৯২৬ বার পড়া হয়েছে