বান্দরবান পার্বত্য জেলা সদর থেকে ২৬ কিলোমিটার দূরে এর অবস্থান। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এই পাহাড়ের উচ্চতা ১৫০০ ফুট। চিম্বুক পাহাড় থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত যে কোনো পর্যটককে আকৃষ্ট করবে।
চিম্বুকে রয়েছে বান্দরবান জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে একটি রেস্টহাউজ, কিন্তু তা পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত নয়। চিম্বুকের চৌহদ্দির মধ্যে নেই কোনো প্রাইভেট আবাসিক হোটেল মোটেল, যেখানে গিয়ে রাত যাপন করা যেতে পারে। অথচ এই চিম্বুক পাহাড়কে কেন্দ্র করে গড়ে উঠতে পারে সুন্দর উপজেলা শহর আর সেটা বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশের চিম্বুক হতে পারে একটি শৈল শহর।
চিম্বুক পাহাড়ে যাওয়ার পথে দেখা যায় আঁকাবাঁকা পথ, চমত্কার প্রাকৃতিক দৃশ্য, সর্পিল সাঙ্গু নদী, ঝরনা আরো কত কী। চিম্বুক পাহাড়ে মেলে মেঘের স্পর্শ। পরিকল্পিতভাবে পাহাড়ি শহর গড়ে উঠলে এই জনপদে নৈসর্গিক সৌন্দর্য অবলোকনের জন্য দেশ-বিদেশের পর্যটকরা আসবে চিম্বুকে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Cairo & Luxor 5D/4N
শ্রীলংকা ভিসা (বিজনেসম্যান)
কোরিয়া ভিসা প্রসেসিং (চাকুরীজীবি)
কত সুন্দর চিম্বুক পাহাড়-আহা ঐ পাহাড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে বারে বারে যেতে মন চায়। আহা কবে চিম্বুকে গড়ে উঠবে এক পাহাড়ি শহর। অথচ এই চিম্বুক পাহাড়ে যাওয়া হয়ে গেল আমার তিন প্রজন্মের।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২৪৩ বার পড়া হয়েছে




