প্রখর রোদের তাপ কমে আকাশ ভরা মেঘের ঘনঘটা নিয়ে প্রকৃতিতে আগমন ঘটেছে শরত ঋতুর। আর ঋতুভেদে এ সময়েই বার্তা ছাড়াই আসে কখনো ঝুম বৃষ্টি, আবার কখনো রোদ উজ্জ্বল এক ফালি আকাশ। ঋতু চক্রের এ আবর্তনের কারণে আমাদের চারপাশের পাশাপাশি বাড়িঘরেও আসে নানা পরিবর্তন। নিত্যদিনের কিছু কাজে তাই পরিবর্তন নিয়ে আসতে হয়। সব সময় যাতে ঘরে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস থাকে তা নিশ্চিত করতে হয়। বিশেষ করে ফ্লোর ভালোভাবে পরিষ্কার রাখতে হয়। যেহেতু করোনাকালীন যাচ্ছে, তাই যতটা সম্ভব সবকিছু পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা আবশ্যক।
অন্যদিকে ডেঙ্গির প্রাদুর্ভাব থাকে অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি। অল্প একটু জমা পানি পেলেই এডিস মশা তাতে ডিম পাড়ে। তাই ঘরের কোণে কিংবা বারান্দাতে থাকা টবে যেন পানি জমে না থাকে, কোনো ছোট্ট কৌটাতে পানি অনেক দিন ধরে জমে আছে কিনা, এসব কিছুতে বাড়তি নজরদারি রাখতে হবে। এ ছাড়া গোসলখানায় অনেকেই দীর্ঘদিন ড্রামে কিংবা বালতিতে পানি জমিয়ে রাখে। এ ক্ষেত্রে দু-এক দিন পরপর পানি পালটে নিতে হবে, যাতে মশা ডিম পাড়তে না পারে।
এর পাশাপাশি ঘরের যেসব স্থান সবচেয়ে বেশি সংস্পর্শে আসে যেমন- সুইচ বোর্ড, টেবিল, চেয়ার ইত্যাদি ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে বোর্ডগুলো সব সময় পরিষ্কার রাখুন, সঙ্গে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন। এ ছাড়া মশার হাত থেকে বাঁচতে কয়েল, ব্যাট, স্প্রে কিংবা মশারি ব্যবহার করতে পারেন। দিনের বেলায় পর্দা, জমিয়ে রাখা কাপড় পরিষ্কার করে ফেলুন। ঘরের কোনায় যাতে ময়লা-আবর্জনা জমে না থাকে সেই দিকে খেয়াল রাখুন।
ফিচার বিজ্ঞাপন
মিশর ভিসা (বিজনেসম্যানদের জন্য)
ভুঁড়ি কমান, সুস্থ থাকুন
কুয়ালালামপুর-লঙ্কাউ ৫দিন ৪ রাত
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২৪৬ বার পড়া হয়েছে





