এয়ার বাবল চুক্তির আওতায় আগামী ৩ সেপ্টেম্বর থেকে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের ফ্লাইট চলাচল শুরু হচ্ছে। কেবল জরুরি ব্যবসায়ীক কাজ বা চিকিৎসার জন্যই এ সুবিধা ব্যবহার করা যাবে। টুরিস্ট ভিসাধারী যাত্রীদের ওই তারিখ থেকে ভারতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না। আজ শনিবার ভারতের বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এয়ার বাবল চুক্তি করা হয় মূলত সুনির্দিষ্ট নিয়ম ও প্রবিধান মেনে দুই দেশের মধ্যে আকাশপথে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য। এ চুক্তির আওতায় ভারতে সপ্তাহে ২৮টি ফ্লাইট পরিচালনার অনুমতি রয়েছে বাংলাদেশী এয়ারলাইনসগুলোর। এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ১৩টি, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ১৪টি ও একটি ফ্লাইট পরিচালনার অনুমতি রয়েছে নভোএয়ারের। অন্যদিকে বাংলাদেশে প্রতি সপ্তাহে ২৮টি ফ্লাইট পরিচালনা করার অনুমতি রয়েছে ভারতের। দেশটির এয়ার ইন্ডিয়া, ভিস্তারা, ইন্ডিগো, স্পাইসজেট ও গোএয়ার এসব ফ্লাইট পরিচালনা করতে পারবে।
গত বছরের ২৮ অক্টোবর বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে তিন মাসের জন্য ‘এয়ার বাবল’ চুক্তির অধীনে ফ্লাইট চলাচল শুরু হয়েছিল। তবে গত বছরের শেষ দিকে উভয় দেশেই করোনার প্রকোপ কমে গেলে আন্তর্জাতিক শিডিউলভুক্ত ফ্লাইট আবার চালু হয়। কিন্তু চলতি বছর দুই দেশেই সংক্রমণ আবার বাড়ায় ফের বন্ধ হয়ে যায় শিডিউল ফ্লাইট।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Maldives (Paradise Island) 3D/2N
Cambodia (Siem Reap & Angkor Wat) 3D/2N
থাইল্যান্ড ভিসা (বেসরকারি চাকুরীজীবী)
এর আগে গত ১৭ আগষ্ট এক অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন জানান, এয়ার বাবল ফ্লাইটে যাত্রীরা সরাসরি এক গন্তব্য থেকে ফ্লাইটে উঠে নির্দিষ্ট গন্তব্যে নামবেন। তৃতীয় কোনো বিমানবন্দরে ফ্লাইটটি নামবে না।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২২৪ বার পড়া হয়েছে





