অনেকের সাধের আসবাবের দফারফা করে দেয় ঘুণপোকা। এক বিশেষ ধরনের কাঠপোকা ডিম পাড়ে কাঠের গায়ে। সেখান থেকেই কাঠের ভিতরে লার্ভা বড় হতে থাকে। ভিতরে ভিতরে খেতে থাকে কাঠ। তাতেই নষ্ট হয়ে যায় আসবাব।

কী করে মুক্তি পাবেন এই সমস্যা থেকে? জেনে নিন সহজ সমাধান।

১. আসবাব কেনার আগে ভাল করে জেনে নিন, কোন কাঠে ঘুণ ধরে না। তেমন কাঠের আসবাব কিনুন।

২. ভেজা কাঠে ঘুণ ধরার আশঙ্কা বাড়ে। তাই কাঠ ভেজা বা কাঁচা কি না ভাল করে পরীক্ষা করে তবেই আসবাব কিনুন। বাড়ির পুরনো কোনও আসবাব ভিজে গেলে, সেটি ভাল করে রোদে শুকিয়ে নিন।

৩. কাঠের ওপর বার্নিশের প্রলেপ কিংবা রং এই জাতীয় পোকার হাত থেকে আসবাবকে রক্ষা করে। পেশাদার কাউকে দিয়ে আসবাবের ওপর এগুলোর প্রলেপ দিয়ে নিন।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Singapore Tour with Universal Studio 4D/3N

মূল্য: ২৬,৯০০ টাকা

Kathmandu-Pokhara 5D/4N

মূল্য: ১৪,৯০০ টাকা

বেইজিং ও কুনমিং ৭ দিন ৬ রাত

মূল্য: ৮৪,৯০০ টাকা

৪. কাঠের গায়ে কোনও ছিদ্র বা ফাটল থাকলে, ঘুণপোকা সেখানে ডিম পাড়ে। আসবাব কেনার আগে দেখে নিন, তার গায়ে এ রকম কিছু আছে কি না। পুরনো আসবাবের গায়ে ছিদ্র বা ফাটল ধরলে দ্রুত মোম বা গালা দিয়ে বন্ধ করে দিন।

৫. এরপরও আসবাবে ঘুণ ধরতে পারে। সেক্ষেত্রে রাসায়নিক ব্যবহার করতে হতে পারে। বাজারে বোরন পাউডারের মতো কিছু রাসায়নিক পাওয়া যায়। সেগুলো এনে স্প্রে করে দিতে পারেন।

৬. ঘুণ অনেক দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে গেল পেশাদার কাউকে দিয়ে আসবাবের সেই অংশ কেটে ফেলে দিয়ে মেরামত করতে হতে পারে। তাতে আসবাবের বাকি অংশ বাঁচবে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৪৫ বার পড়া হয়েছে