ত্বকের যত্নের সব থেকে আধুনিক ও চটজলদি উপায় হলো শিট মাস্ক ব্যবহার। সৌন্দর্যজগতের হালচাল যাঁদের জানা, তাঁদের কাছে শিট মাস্ক ধারণাটি নতুন নয়। এ মাস্কের ধারণাটি এসেছে কোরিয়া থেকে। খুব কর্মব্যস্ততার মধ্যেও যেন ত্বকের যত্ন নেওয়া যায়, সেটিই এর প্রধান উদ্দেশ্য। রূপচর্চায় শিট মাস্কের ধারণাটি বেশ হালের। অল্প সময়ে ত্বকের অনেকগুলো সমস্যা সমাধানে বেশ কার্যকর পন্থা এটি। ব্যবহার করাও সহজ। এটি মূলত একধরনের সুতি বা পাতলা তন্তু দিয়ে মুখের আকার অনুসারে তৈরি। চোখ ও ঠোঁটের জায়গাটি গোল করে কাটা থাকে। এই পাতলা মাস্ক ঘন সেরামে ভিজানো থাকে। ত্বকের ধরন বুঝে শিট মাস্ক ব্যবহার করার পরামর্শ দেন হার্বস আয়ুর্বেদিক ক্লিনিকের আয়ুর্বেদিক রূপবিশেষজ্ঞ আফরিন মৌসুমী।
কিছু উপকারিতা
মুখের কালচে ভাব দূর করে, ত্বক নরম করে উজ্জ্বলতা ও আর্দ্রতা দেয়, ময়েশ্চারাইজারের কাজ করে, ত্বক মসৃণ করে, ভাঁজ কমায় ও ত্বক পরিষ্কার করে। এ ছাড়া স্ক্রাব করার পর শিট মাস্ক ব্যবহারে মেকআপ ভালোভাবে বসে ত্বকের ওপর।
ব্যবহারের নিয়ম
একটি শিট মাস্ক শুধু একবারের জন্যই। চাইলে সপ্তাহে দু-তিন দিন শিট মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন। প্রথমে চেহারা পরিষ্কার করে নিতে হবে। বাতাসে শুকিয়ে টোনার ব্যবহার করে নিন চেহারায়।
এবার শিট মাস্ক চেহারার আকার অনুসারে ভালোভাবে বসিয়ে নিন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর তুলে ফেলতে হবে। মুখে লেগে থাকা সেরাম হালকাভাবে কয়েক মিনিট মালিশ করুন। পরে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে ফেলুন।
ত্বক খুব বেশি স্পর্শকাতর হলে স্বাভাবিক পানিতে ধুয়ে তারপর ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। তবে সারা রাত সেরাম মুখে রাখলে উপকার বেশি পাবেন।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Dubai (City tour- Dhow Cruise- Desert safari- Abu Dhabi tour) 5D/4N
ব্যাংকক-ফুকেট-ফিফি আইল্যান্ড-সাফারি ওয়ার্ল্ড ৬দিন ৫ রাত
তুরস্ক ভিসা (চাকুরীজীবী)
ময়েশ্চারাইজারের জন্য
১ কাপ অ্যালোভেরা জেল, ৩টি ভিটামিন ই ক্যাপসুল, ৩টি ভিটামিন সি ট্যাবলেট, কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন ব্লেন্ড করে নিন। এরপর বরফ করার পালা সংরক্ষণ করার জন্য। পরে শিট মাস্কে ভিজিয়ে মুখে ব্যবহার করতে পারবেন।
ত্বকের ভাঁজ কমাতে
৬ কাপ পানি, ৬টি খেজুর, চিনাবাদামের ঘন মিশ্রণ ১ টেবিল চামচ জ্বাল দিতে হবে। নামানোর সময় কয়েক ফোঁটা জলপাই তেল দিয়ে বরফ করার জন্য ফ্রিজে রাখুন। পরে মাস্কে লাগিয়ে ব্যবহার করা যাবে।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
২৩৫ বার পড়া হয়েছে





