বর্তমান সময়ে ফ্রিজ ছাড়া একটি দিনও ভাবতে পারে না বেশিরভাগ মানুষই। ফলমূল, শাক-সবজি তরতাজা রাখা এবং চাইলেই ঠান্ডা ঠান্ডা পানীয় খেতে পারা সে তো ফ্রিজ থাকলেই সম্ভব। ফ্রিজের এত উপকারিতা থাকার পরও একটি দিক অনেকের মন খারাপ করে দিতে পারে। মাস শেষে বিদ্যুৎ বিলের কাগজ হাতে পেলেই পড়ে কপালে ভাঁজ। ফ্রিজ ব্যবহার করলে বিদ্যুৎ খরচ যে বেশি হয় এ কথা তো সবারই জানা।
বাড়তি খরচ বাঁচানোর জন্য কী করবেন? ফ্রিজ ব্যবহার করা বন্ধ করে দেবেন? আপনি ভালো করেই জানেন যে সেটি সম্ভব নয়। তবে এমনকিছু উপায় আছে যেগুলো মেনে চললে আপনি ফ্রিজ ব্যবহার করার পরও বিদ্যুৎ বিল কম আসবে অনেকটাই। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই উপায়গুলো-
ফ্রিজ খালি রাখবেন না
অনেকে মনে করেন, ফ্রিজে যত বেশি জিনিস থাকবে, তত বুঝি বিদ্যুৎ খরচ বেশি হবে। এটি একেবারেই ভুল ধারণা। একটি বিষয় জেনে রাখা জরুরি, ফ্রিজের ভেতরে যত ফাঁকা জায়গা থাকবে, তাপমাত্রা ধরে রাখার ক্ষমতা তত কমে যাবে। তাই ফ্রিজ খালি অবস্থায় না চালানোই ভালো। ফ্রিজে পর্যাপ্ত খাবার রাখুন। খাবারগুলো এমনভাবে রাখুন যেন যথেষ্ট বাতাস চলাচল করতে পারে।
আবহাওয়া বুঝে তাপমাত্রা সেট করুন
প্রয়োজন অনুযায়ী ফ্রিজের তাপমাত্রা নির্ধারণ করুন। যেমন শীতের দিনে ফ্রিজের ভেতরের তাপমাত্রা এবং গ্রীষ্মকালে ফ্রিজের ভেতরের তাপমাত্রা একইরকম হবে না। আবহাওয়ার তারতম্যর দিকে খেয়াল দিন। অযথাই ফ্রিজের রেগুলেটারের পাওয়ার বাড়িয়ে রাখবেন না। এই পাওয়ার যত কম রাখবেন, বিদ্যুৎ বিলও কিন্তু তত কম আসবে।
লবণ-পানির ব্যবহার
ফিচার বিজ্ঞাপন
বাংকক-ফুকেট-ক্রাবি ৭দিন ৬ রাত
Australia Visa for Businessman
ব্যাংকক-ফুকেট-ফিফি আইল্যান্ড-সাফারি ওয়ার্ল্ড ৬দিন ৫ রাত
অনেক সময় বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার কারণে ফ্রিজের খাবার নষ্ট হওয়ার ভয় থাকে। এই ভয় এড়াতে একটি কাজ করতে পারেন। একটি বোতলে পানি ও লবণ গুলে ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন। এটি ফ্রিজের ভেতরের তাপমাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করবে। তাহলে বিদ্যুৎ চলে গেলেও ফ্রিজের ভেতরের খাবার নষ্ট হবে না।
দরজা খুলে রাখবেন না
কী রান্না হবে, ফ্রিজ থেকে কী বের করা দরকার তা আমরা বেশিরভাগ সময় ফ্রিজ খোলা রেখেই ভাবতে শুরু করি। এটি একদমই উচিত নয়। বরং ফ্রিজ খোলার আগেই চিন্তা করুন কোন কোন খাবার বের করতে হবে। কারণ ফ্রিজ যদি খুলে রাখেন তাহলে ভেতরের ঠান্ডা বের হয়ে যায়। ফলে কমপ্রেসারের ওপর চাপ পড়ে এবং ফ্রিজ আবার নিজেকে ঠান্ডা করার জন্য বিদ্যুৎ খরচ করে। এভাবে চলতে থাকলে মাস শেষে বিদ্যুৎ বিল বাড়তি হবেই।
গরম খাবার ফ্রিজে রাখবেন না
অনেকের অভ্যাস আছে গরম খাবার ফ্রিজে ঢুকিয়ে রাখার। এক্ষেত্রে একদমই তাড়াহুড়া করবেন না। খাবার আগে বাতাসে রেখে ঠান্ডা করুন এরপর ফ্রিজে রাখুন। কারণ গরম খাবার ফ্রিজে রাখলে সেটি ঠান্ডা করতে বাড়তি চাপ পড়ে কম্প্রেসারের ওপর। ফলস্বরূপ বাড়তি বিদ্যুৎ বিল জমা হয় মাস শেষে।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
কুইক সেল অফার
১২৩০ বর্গফুটের দক্ষিণমুখি ফ্ল্যাট মাত্র ৩৭ লক্ষ টাকায়!১২৩০ বর্গফুটের দক্ষিণমুখি ফ্ল্যাট মা...
২৪৭ বার পড়া হয়েছে





