বড় ধরনের শারীরিক জটিলতার একটি রক্তচাপ। ব্লাড প্রেসারে হেরফের হলে হার্ট অ্যাটাকও হতে পারে। তাই রক্তচাপ উঠানামা করলে অতিমাত্রায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
হাই প্রেসার ও লো প্রেসারের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন চিকিৎসা দিতে হয়। উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের যেসব ওষুধ দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে সেসব বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন মুখ ও দন্তরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মো. ফারুক হোসেন।
উচ্চ রক্তচাপ নিরোধক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। সব ওষুধ সব সময় সবাইকে দেওয়া যায় না। উচ্চ রক্তচাপ নিরোধক ওষুধ হিসেবে সাধারণত এটিনোললজাতীয় ওষুধ দেওয়া হয়। এটিনোললজাতীয় ওষুধ কম বয়সি রোগীদের না দেওয়াই ভালো। কারণ এ ওষুধ গোপন শক্তি কমিয়ে দিতে পারে।
উচ্চ রক্তচাপ নিরোধক হিসেবে ইনহিবিটরজাতীয় ওষুধ সেবন করা হয়। ইনহিবিটরজাতীয় ওষুধ ৫ বছরের বেশি সেবন করলে ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এ ওষুধ সেবনের ফলে ফুসফুসের ক্যান্সার হতে পারে। ইনহিবিটর শরীরে সেসব রাসায়নিকের পরিমাণ বাড়ানো বৃদ্ধি করতে পারে যার সঙ্গে ফুসফুসের ক্যান্সারের যোগসূত্র রয়েছে।
বিশেষ করে ব্রাডিকাইনিন এবং সাবস্টেন্স পি নামে পরিচিত রাসায়নিক ফুসফুসের ক্যান্সারের সময় ফুসফুসে পাওয়া যায়। ব্রাডিকাইনিন ফুসফুসের ক্যান্সারের বৃদ্ধিকে প্রণোদনা দিয়ে থাকে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
মালয়শিয়া-সিঙ্গাপুর-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া ৯দিন ৮ রাত
Water Lodge
Kandy- Nuwara Eliya- Galle & Colombo 6D/5N
এছাড়া এ ওষুধ সেবন করলে অনেকের শুকনো এবং খুশখুশে কাশি দেখা যায়। তবে ওষুধ বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে শুষ্ক কাশি চলে যায়। অন্যান্য উচ্চ রক্তচাপ নিরোধক ওষুধ সেবনকালে শুষ্ক মুখ, কনস্টিপেশন, মুখের আলসার, মুখের জ্বালাপোড়াসহ খাবারের স্বাদ গ্রহণে সমস্যা দেখা দিতে পারে।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
কুইক সেল অফার
শক্তিশালী ইলেকট্রিক গ্রাইন্ডারের দাম জেনে নিন২৩৩ বার পড়া হয়েছে





