আমদানিনির্ভরতা কমে রপ্তানি বৃদ্ধির এই সাফল্য এসেছে মূলত দুটি বড় শিল্পগ্রুপের হাত ধরে। গ্রুপ দুটি হলো চট্টগ্রামের পিএইচপি পরিবার ও ঢাকার নাসির গ্রুপ। চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে পিএইচপি ফ্লোট গ্লাস ইন্ডাস্ট্রিজ ও ঢাকার গাজীপুরে নাসির গ্লাসের কারখানা দুটি চালু হয় ২০০৫ সালে। চালুর পর থেকে এ দুই কারখানায় ধারাবাহিকভাবে বিনিয়োগ বাড়িয়েছে গ্রুপ দুটি।

উদ্যোক্তারা জানান, আবাসন খাতে ঘরের দরজা, জানালা ও পার্টিশন বা অস্থায়ী দেয়ালে এখন ব্যবহার হচ্ছে কাচ। কারণ কাঠ বা ইটের দেয়ালের চেয়ে কাচদেয়াল তৈরিতে খরচ কম। নান্দনিকতাও বেশি। ভবনের ভার বহনক্ষমতাও কমায় কাচ। এ কারণে ঘরের পাশাপাশি অফিস-আদালতের সাজসজ্জায় কাচের ব্যবহার বাড়ছে। বাণিজ্যিক ভবন তৈরিতেও কাচের ব্যবহার এখন যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। আবার ইলেকট্রনিকস পণ্য ফ্রিজ, টেলিভিশন, গ্যাসস্টোভ তৈরিতেও সরঞ্জাম হিসেবে কাচ ব্যবহার করা হচ্ছে। এমন বহুমুখী খাতে চাহিদা বাড়তে থাকায় নতুন বিনিয়োগ বাড়ছে এই খাতে।

পিএইচপি ফ্লোট গ্লাস ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমির হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, সরকারি নীতিসহায়তার কারণে কাচশিল্পে চাহিদার চেয়ে উৎপাদনক্ষমতা বেড়েছে। এ কারণে রপ্তানিও হচ্ছে। সামনে দেশে চাহিদা বাড়লেও তা পূরণ করার সক্ষমতা রয়েছে দেশীয় কারখানাগুলোর। বিশেষায়িত যেসব কাচ এখনো আমদানি হচ্ছে, সেগুলোও ধীরে ধীরে আমরা উৎপাদনে যাচ্ছি।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২২৬ বার পড়া হয়েছে