সারাদিনের ভারী বর্ষণের কারণে রাজধানী ঢাকার অনেক এলাকা পানিতে নিমজ্জিত হয়ে পড়ায় নগরবাসীকে ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুসারে, ঢাকায় শুক্রবার দুপুর ১২টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত ৭৫ মি.মি. বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আগামী এক বা দুইদিনের মধ্যে বৃষ্টিপাত কমে আসতে পারে।

রাজধানীর তেজতুরিবাজার, কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, কাজিপাড়া, শেওরাপাড়া, মনিপুরি পাড়া, ধানমন্ডি বেগম রোকেয়া সরণীসহ রাজধানীর কয়েকটি এলাকার নিম্নাঞ্চল নিমজ্জিত হয়েছে।

এদিকে রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট, চট্টগ্রাম, বরিশাল ও খুলনাসহ বেশিরভাগ দেশের এলাকায় হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হয়েছে। শুক্রবার নদ-নদীর পরিস্থিতি সম্পর্কে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, পানি পরিস্থিতি একটি পয়েন্টে অপরিবর্তিত রয়েছে এবং একটি পয়েন্টের কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। দেশের সকল প্রধান নদ-নদীর পানির সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা আগামী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর বাহাদুরাবাদ পয়েন্ট, চিলমারি ও গাইবান্ধার ফুলছড়ি পয়েন্ট, ধরলা নদীর কুড়িগ্রাম পয়েন্ট এবং তিস্তা নদীর কাউনিয়া পয়েন্ট বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে।

এছাড়া আগামী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম, সিলেট ও বরিশাল বিভাগের সুরমা, কুশিয়ারা, কংস, সোমেশ্বরী, ফেনী, হালদা, মাতামুহুরী ও সাঙ্গুসহ প্রধান নদীসমূহের পানি সমতল দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় নেত্রকোনা, সুনামগঞ্জ, সিলেট, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান ও লালমনিরহাট জেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

দুবাই ও মিশর ৭দিন ৬ রাত

মূল্য: ৩৯,৯০০ টাকা

পানাম সিটি প্রাইভেট ডে লং ট্যুর

মূল্য: ৯০০ টাকা জন প্রতি

বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে শুক্রবার সকাল ৯ পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় সুনামগঞ্জ ও রাঙ্গামাটি স্টেশন এলাকায় ১৬৫ মিলিমিটার, জাফলংয়ে ১৫৫ মিলিমিটার, টাঙ্গাইলে ১৩৫ মিলিমিটার, শেওলায় ১৩০ মিলিমিটার, দক্ষিণবাগে ১২০ মিলিমিটার, পঞ্চগড়ে ১০২ মিলিমিটার, ছাতকে ১০০ মিলিমিটার এবং রামগড়ে ৮৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৯১৫ বার পড়া হয়েছে