ঢাকায় এসে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হয়েছে বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির নতুন বোয়িং-৭৮৭ ড্রিমলাইনার প্লেন ‘গাঙচিল’। এ নিয়ে জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থাটির বহরে যুক্ত হয়েছে তিনটি অত্যাধুনিক ড্রিমলাইনার।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) বিকেল ৫টার দিকে প্লেনটি যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটল থেকে সরাসরি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে অবতরণ করে। এসময় ড্রিমলাইনারটিকে ওয়াটার ক্যানন স্যালুটের মাধ্যমে স্বাগত জানানো হয়।

বিমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ফারহাত হাসান জামিল, পরিচালক (প্রশাসন) জিয়াউদ্দীন আহমেদ, চিফ ফাইনান্সিয়াল অফিসার ভিনীত সুদ, পরিচালক (প্রকৌশল) গ্রুপ ক্যাপ্টেন খন্দকার সাজ্জাদুর রহিম (অব.), পরিচালক (গ্রাহকসেবা) আতিক সোবহান, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন আবু সাইদ মেহবুব খানসহ বিমান ও সিভিল অ্যাভিয়েশনের অন্যান্য কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।

পরে এয়ারলাইন্সটির জনসংযোগ বিভাগের উপ মহাব্যবস্থাপক তাহেরা খন্দকার স্বাক্ষরিত একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে গণমাধ্যম বিষয়টি নিশ্চিত হয়।গাঙচিল যুক্ত হওয়ার মধ্য দিয়ে বিমানের বহরে প্লেনের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫টি।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ২০০৮ সালে মার্কিন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং কোম্পানির সঙ্গে ১০টি নতুন প্লেন কেনার চুক্তি করেছিল। ইতোমধ্যে এ চুক্তির আওতায় তিনটি ড্রিমলাইনার এসেছে বাংলাদেশে। এছাড়া আরও একটি ড্রিমলাইনার আসবে। সেটির নাম ‘রাজহংস’।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Kandy, Nuwara Eliya & Colombo 5D/4N

মূল্য: 30,900 Taka

Australia Visa for Lawyer

মূল্য: 20,000 Taka

Singapore Tour with Sentosa 4D/3N

মূল্য: ২৪,৯০০ টাকা

এ চারটি ড্রিমলাইনারের নাম পছন্দ করেছিলেন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে যে দু’টি ড্রিমলাইনার এসেছে, সেগুলোর নাম- ‘আকাশবীণা’ ও ‘হংসবলাকা’।

গাঙচিলের আসন সংখ্যা ২৭১টি। এর মধ্যে বিজনেস ক্লাস ২৪টি আর ২৪৭টি ইকোনমি ক্লাস। বিজনেস ক্লাসের ২৪টি আসন ১৮০ ডিগ্রি পর্যন্ত রিক্লাইন্ড সুবিধা এবং সম্পূর্ণ ফ্ল্যাটবেড হওয়ায় যাত্রীরা আরামদায়ক পরিবেশ ও স্বাচ্ছন্দ্যে ভ্রমণ করতে পারবেন।

এ প্লেনটিতে যাত্রীরা অন্যান্য আধুনিক সেবাসহ ইন্টারনেট ও ফোন কল করার সুবিধা পাবেন।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৮০৬ বার পড়া হয়েছে