১৯৮৭ সালে একজন ফরাসি সার্জন পেট না কেটে ল্যাপারোস্কপিক মেশিনের সাহায্যে পিত্তথলির অপারেশন শুরু করেন। অনেক চিকিৎসকের মধ্যে এ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকলেও বর্তমানে পিত্তথলির অপারেশনে সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি এটাই। সাধারণ অপারেশনের মতো এক্ষেত্রে পেটে লম্বা দাগ সৃষ্টি হয় না, সৃষ্টি হয় না জটিলতা। স্রেফ রোগীকে অজ্ঞান করে পেটে চারটি ছিদ্র করে মেশিন ঢুকিয়ে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই শেষ করা যায় অপারেশন। একটি ছিদ্র দিয়ে টেলিস্কোপ ঢুকিয়ে ক্যামেরার
সাহায্যে পেটের ভেতরের পুরো চিত্রটিই টিভি স্ক্রিনে নিয়ে আসা হয়। সেটা দেখে দেখে সার্জন নিপুণ দক্ষতায় পিত্তথলিকে অপসারণ করে থাকেন।

এ পদ্ধতির সুবিধা কী?

শরীরে কাটা দাগ না থাকাঃ ল্যাপারোস্কপিক সার্জারিতে দাগ থাকে না বললেই চলে।
সেলাই কাটার ভয় না থাকাঃ ল্যাপারোস্কপিক সার্জারিতে সেলাই কাটার কোনো বালাই নেই অর্থাৎ যেহেতু রোগীর ত্বকে কোনো সেলাই দেয়া হয় না তাই সেলাই কাটার প্রশ্নও ওঠে না।
ব্যথা কম হওয়াঃ ল্যাপারোস্কপিতে এ রকম ঝামেলা নেই বলে ব্যথাও হয় খুব নগণ্য।

খুব তাড়াতাড়ি স্বাভাবিক অবস্হায় ফিরে আসাঃ ল্যাপারোস্কপিক সার্জারিতে রোগী এক সপ্তাহের মধ্যে তার স্বাভাবিক কাজে ফিরে যেতে পারে। সাধারণ অপারেশনে কয়েকদিন রোগীকে না খেয়ে থাকতে হয় কিন্তু ল্যাপারোস্কপিক সার্জারিতে রোগী ৬-৭ ঘণ্টার মধ্যেই খাওয়া শুরু করতে পারে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Water Lodge

মূল্য: ১২,৫০০ টাকা / রাত

Australia Visa (for Private Service Holder)

মূল্য: 20,000 Taka

US Visa (Spouse)

মূল্য: 5,000 Taka

———————
ডা. মিজানুর রহমান কল্লোল

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।

কুইক সেল অফার

অবিশ্বাস্য দামে ব্রান্ডের ঘড়ির কিনুন

অবিশ্বাস্য দামে ব্রান্ডের ঘড়ির কিনু...



১,২৩৩ বার পড়া হয়েছে