ভিসা পাওয়াটাই কঠিন, কোন দেশের ভিসা পেলে যাওয়া সহজ। কিন্তু ট্যুরিস্ট ভিসা পেয়েও সংযুক্ত আরব আমিরাত যেতে পারছেন না অনেক পর্যটক। চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরেই তাদের থামিয়ে দেয়া হচ্ছে। ভ্রমণ ভিসায় গিয়ে কিছু মানুষ ফেরত আসছে না, এই অজুহাতে এয়ারপোর্ট থেকে যাত্রীদের ফিরিয়ে দিচ্ছেন ইমিগ্রেশনের কর্মকর্তারা। কারণটিকে দেখা হচ্ছে অযৌক্তিক হিসেবে। মধ্যপ্রাচ্যের দুবাইসহ বিভিন্ন দেশে চট্টগ্রামের মানুষ তুলনামূলকভাবে বেশি। সে জন্য চট্টগ্রামের মানুষের গমনাগমনও অধিক। এ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন বাধাপ্রাপ্ত যাত্রীরা।

পর্যটকদের অভিযোগ, সংযুক্ত আরব আমিরাত ভিসা দেয়ার পরও ইমিগ্রেশন যাত্রীদের আটকে দিচ্ছে। কিছু মানুষ ফিরে না এলে সেই অপরাধের দায়ভার সকলের ওপরে পড়তে পারে না। ট্যুরিস্ট ভিসায় বিদেশে গিয়ে কেউ ফিরে না এলে সেই বিষয়টি দেখার আইনী এখতিয়ার সেই দেশের। এদেশের অনেকেরই দুবাইয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য ও আত্মীয়স্বজন রয়েছে। এছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের এ দেশটিতে যেতে আগ্রহী পর্যটকের সংখ্যা কম নয়। কিছু লোকের জন্য গণহারে সকলকে বিমানবন্দর থেকে পুশব্যাক করা বড়ই উদ্ভট।

বিমানবন্দর ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছ থেকে এ সংক্রান্ত সুস্পষ্ট বক্তব্য নেই। তবে একটি সূত্র বলছে, ভালভাবে প্রচার না হলেও এ ব্যাপারে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের একটি সিদ্ধান্ত রয়েছে। ট্যুরিস্ট ভিসা পাওয়ার পরও যাচাই-বাছাইয়ের কারণটি হলো অনেকেই দুবাই গিয়ে ফিরে না এসে অবৈধভাবে থেকে যাচ্ছেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্য বাংলাদেশের বড় শ্রমবাজার। সেখানে অবৈধ বসবাসের জন্য বাংলাদেশের সুনাম নষ্ট হচ্ছে। ভ্রমণ ভিসার অপব্যবহার যেন না হয় সেজন্য ভিসা পাওয়া যাত্রীদের পরীক্ষা-নিরীক্ষার নির্দেশনা রয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। এদিকে, চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দর থেকে কেন আরব আমিরাতের ভিসা পাওয়া যাত্রীদের ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে তার কোন সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা নেই।

ফিচার বিজ্ঞাপন

USA Visa (Private Job Holder)

মূল্য: 5,000 Taka

Vietnam & Cambodia 9D/8N

মূল্য: 75,900 Taka

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৭২৮ বার পড়া হয়েছে