করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের এয়ারলাইন্স কোম্পানি ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স নিউ ইয়র্ক সিটির দুই বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল কমিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
রবিবার (৫ এপ্রিল) থেকে কমপক্ষে তিন সপ্তাহ ফ্লাইট চলাচল সীমিত থাকবে বলে জানিয়েছে তারা। নিউ ইয়র্কের নিউআর্ক ও লা গার্দিয়া বিমানবন্দরে প্রতিদিন ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের ১৫৭টি ফ্লাইট চলাচল করে থাকলেও আপাতত তা ১৭টিতে সীমিত রাখা হবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের রাজধানী উহান থেকে ছড়িয়ে পড়ে করোনাভাইরাস। তবে সেখানে এরইমধ্যে ভাইরাসটির প্রাদুর্ভাব কমে গেলেও আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যায় চীনকে ছাড়িয়ে গেছে যুক্তরাষ্ট্র। রবিবার সকাল নাগাদ জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের দেওয়া পরিসংখ্যানে যুক্তরাষ্ট্রে নভেল করোনভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা তিন লাখ ১২ হাজার ২৩৭ জন, মৃতের সংখ্যা আট হাজার ৫০১ জন ও সুস্থ হওয়া রোগীর সংখ্যা ১৪ হাজার ৯৯৭ জন। যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের অবস্থা সবচেয়ে ভয়াবহ। সেখানে করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছে সাড়ে তিন হাজারের বেশি মানুষ, যা যুক্তরাষ্ট্রের মোট প্রাণহানির ৪০ ভাগেরও বেশি।
নিউ ইয়র্ক এলাকায় নিউআর্ক বিমানবন্দরটি ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের হাব হিসেবে পরিচিত। এই বিমানবন্দর থেকে প্রতিদিন ৬২টি গন্তব্যে ১৩৯টি ফ্লাইট পরিচালনা করে এয়ারলাইন্সটি। তবে করোনা পরিস্থিতির কারণে প্রতিদিনের ফ্লাইট সংখ্যা কমিয়ে ১৫টি করা হয়েছে। আর এগুলো চলাচল করবে ৯টি গন্তব্যে। আর লা গার্দিয়া বিমানবন্দরে প্রতিদিন ১৮টি ফ্লাইট চলাচল করলেও তা কমিয়ে ২টি করার কথা জানিয়েছে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Siem Reap Cambodia 4D/3N
কোরিয়া ভিসা প্রসেসিং (চাকুরীজীবি)
Water Lodge
কর্মীদের কাছে পাঠানো নোটিশে ইউনাইটেডের চিফ অপারেশন্স অফিসার লিখেছেন, ‘এ চ্যালেঞ্জিং সময়ে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স জরুরি সেবা অব্যাহত রাখবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা। নিউআর্ক ও লাগার্দিয়া বিশ্বের দুই ব্যস্ততম বিমানবন্দর। বর্তমান পরিস্থিতিতে মানুষের যেখানে যাওয়া দরকার কিংবা পণ্য যেখানে পৌঁছানো দরকার সেখানে পৌঁছে দেওয়ার দায় রয়েছে আমাদের।’
ইউনাইটেড আরও জানিয়েছে, কর্তব্যরত থাকুক বা না থাকুক, এসব এলাকার কর্মীদের বেতন ও অন্যান্য সুবিধা প্রদান অব্যাহত থাকবে।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৪০০ বার পড়া হয়েছে





