করোনা সঙ্কটের মধ্যেই চীনের গুয়াংজুতে ফ্লাইট চালু করতে যাচ্ছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। মে মাসেই এই রুটে বিমান চলাচল শুরু হবে। সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানিয়েছেন, চীনে পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই ফ্লাইট চালুর পরামর্শ বিশ্লেষকদের।

বিশেষ ফ্লাইট ছাড়া সারাবিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশ বিচ্ছিন্ন রেখেছে আকাশপথে যোগাযোগ। তবে করোনাভাইরাসের উৎপত্তিস্থল চীনে বন্ধ হয়নি ফ্লাইট। চীনের গুয়াংজুতে আগে প্রতিদিনই ফ্লাইট ছিলো দেশি এয়ারলাইন্স ইউএস বাংলা ও চায়না সাউদার্নের। করোনার কারণে যাত্রী কম থাকায় এখন সপ্তাহে একটি ফ্লাইট পরিচালনা করছে সংস্থা দুটি।

কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশ বিমান এই রুটে ফ্লাইট চালুর কথা বললেও চীনের অনুমোদন মিলেছে সম্প্রতি। এদিকে যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ চলাচলে নিষেধাজ্ঞার কারণে বিমানের ১৭টি রুটের সব ক’টিই এখন বন্ধ। এর মধ্যেই নতুন রুট গুয়াংজুতে আগামী মাসেই যাত্রা শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিমান।

এমডি বিমান বলেন, চায়না সবকিছু ঠিক হয়ে যাচ্ছে। শুধু সেখানে যাত্রী না কার্গোরও একটা সম্ভবনা আছে। আপাতত গ্লোবাল পরিস্থিতির কারণে আমরা সপ্তাহে একদিন গুয়াংজুতে চালু করবো। চেষ্টা করা হচ্ছে মে মাসের প্রথম থেকেই এটা শুরু করা যায়। ৭৩৭ বিমান দিয়ে চালানো হবে। আর এর ধারণ ক্ষমতা ১৬২ আসন।

বাণিজ্যিকভাবে সম্ভাবনাময় হওয়ায় এই রুটটি দ্রুত চালুর পক্ষে মত দিলেও স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পরামর্শ বিশ্লেষকের।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Cairo, Alexandria & Sharm El Sheikh 6D/5N

মূল্য: 57,900 Taka

তুরস্ক ভিসা (চাকুরীজীবী)

মূল্য: ১৫,০০০ টাকা

বিমানের সাবেক পরিচালক নাফিয ইমতিয়াজউদ্দিন বলেন, ইকোনোমিকগুলো আল্টিমেটলি ওপেন আপ করবে। সেজন্য আমি মনে করি শুরু করা উচিত এবং সপ্তাহে ৩টি ফ্লাইট দিয়ে শুরু করা উচিত। ধীরে ধীরে যাত্রী পাবে। যে কোনো পরিস্থিতি উৎরাতে সময় লাগে। কিন্তু স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তা একশো ভাগ নিশ্চিত করতে হবে।

বিশ্বের অধিকাংশ দেশ চীনের সঙ্গে ফ্লাইট বাতিল করায় বিমানবন্দরের পার্কিং, ল্যান্ডিংসহ বিভিন্ন চার্জে ছাড় দিচ্ছে গুয়াংজু বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। করোনার কারণে ৭৫ শতাংশের বেশি যাত্রী বহন না করারও শর্ত রয়েছে। দেশটিতে বিদেশি নাগরিক প্রবেশেও এখন নিষেধাজ্ঞা রয়েছে ।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৩৮১ বার পড়া হয়েছে