করোনাভাইরাস সংক্রমণের মধ্যে কর্মস্থলে যেতে হবে, এ নিয়ে ভয় যেমন আছে, তেমনি এত দিন বন্ধ থাকা অফিসের পানির সরবরাহের ব্যবস্থা নিয়েও চিন্তায় আছেন ওই ভবনের ব্যবহারকারীরা।
সরকারের সিদ্ধান্ত হচ্ছে ৩০ মের পর ছুটি আর বাড়ছে না। এর ফলে বন্ধ থাকা বেশির ভাগ অফিস-আদালত ৩১ মে রোববার থেকে চালু হচ্ছে। দুই মাসের বেশি সময় ধরে বেশির ভাগ ব্যবসায়িক ভবন ও অফিসপাড়ার ভবনগুলো বন্ধ আছে। করোনার দুশ্চিন্তার মধ্যে এই বন্ধ বড় ভবনগুলো জীবাণুমুক্ত করা, বিশেষ করে ভবনের ট্যাংক, পানির পাইপলাইনে জমে থাকা পানি ও লাইন জীবাণুমুক্ত করা বাংলাদেশ ও বিশ্বের অন্য দেশগুলোরও মাথাব্যথার কারণ হয়ে উঠেছে।
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) হিসাব অনুযায়ী, তাদের আওতাধীন এলাকার মধ্যে মোট ভবনের সংখ্যা ২১ লাখ ৪৫ হাজার। এর ৮৪ শতাংশই একতলা। ৬ তলা বা এর বেশি উচ্চতার ভবনের সংখ্যা ৬৩ হাজার ২৮৯টি। আর ১০ তলা বা এর চেয়ে বেশি উঁচু ভবনের সংখ্যা ৩ হাজার ৪১০টি। সুউচ্চ ভবনের বেশি অংশ বাণিজ্যিক ভবন হিসেবে ব্যবহৃত হয়, যা এই লকডাউনের সময় বন্ধ ছিল। লকডাউনে বন্ধ থাকা সুউচ্চ ভবনগুলোর পানির ট্যাংকি ও লাইন বেশি ঝুঁকিতে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা এসব ভবন বা স্থাপনার পানির ট্যাংকি বা পাইপে ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাসসহ নানা ধরনের জীবাণু জন্ম নিতে পারে। মরিচাও ধরে। এ নিয়ে বিখ্যাত বিজ্ঞান সাময়িকী ‘নেচার’-এ বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে। ‘নেচার’ বলছে, বিভিন্ন ভবনের পানির পাইপে দীর্ঘদিন জমে থাকা পানিতে নানা ধরনের ক্ষতিকর জীবাণু জন্ম নিতে পারে। তাই ব্যবহারের আগে অবশ্যই তা জীবাণুমুক্ত কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় ব্যবহারকারীরা স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়বেন।
ফিচার বিজ্ঞাপন
ভুঁড়ি কমান, সুস্থ থাকুন
Siliguri – Darjeeling – Gangtok (Sikkim) 8D/7N
বাংকক-পাতাইয়া-কোরাল আইল্যান্ড-ফুকেট-সাফারি ওয়ার্ল্ড ৬দিন ৫ রাত
কোভিড-১৯-এর কারণে লকডাউনের সময় বিভিন্ন স্থাপনায় জমে থাকা পানি স্বাস্থ্যব্যবস্থার ওপর কী ধরনের হুমকি তৈরি করেছে, তা নিয়ে গত ২৮ এপ্রিল প্রকাশিত প্রতিবেদনে ‘নেচার’ বলছে, লকডাউনের কারণে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বন্ধ। এসব স্থাপনার ট্যাংকিতে দীর্ঘদিন জমে থাকা পানিতে ক্ষতিকারক নানা ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিয়েছে। এর মধ্যে বড় হুমকি লেজিওনেলা নামের ব্যাকটেরিয়া। এই ব্যাকটেরিয়া মানুষের শ্বাসতন্ত্রে সংক্রমিত হয়। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, বিভিন্ন স্থাপনায় জমে থাকা পানির ব্যাপারে বন্ধ প্রতিষ্ঠান খোলার আগেই সতর্ক হওয়া জরুরি।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
কুইক সেল অফার
শক্তিশালী ইলেকট্রিক গ্রাইন্ডারের দাম জেনে নিন৪৮৭ বার পড়া হয়েছে





