ঘূর্ণিঝড় সংকেত সংস্কার এবং আবাসন সুবিধাসমৃদ্ধ আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণের আহ্বান জানিয়েছে দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে কর্মরত এনজিওগুলো। এছাড়া পরবর্তী মৌসুমের ফসল রক্ষার জন্য উপকূলীয় অঞ্চলে জরুরি বাঁধের প্রয়োজনে স্থানীয় সরকারকে দায়িত্ব দেয়ারও আহ্বান জানিয়েছে তারা। সম্প্রতি সাতক্ষীরা থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত উপকূলীয় এলাকায় কর্মরত ১০টি এনজিও ‘ঘূর্ণিঝড় আম্পান এবং পরবর্তী মৌসুমের ফসল ও মত্স্য সম্পদ রক্ষায় উপকূলীয় অঞ্চলে বাঁধ নির্মাণ জরুরি’
শীর্ষক একটি অনলাইন সংবাদ সম্মেলন থেকে এমন আহ্বান জানানো হয়।
উপকূলভিত্তিক এনজিও কোস্টের সহযোগিতায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন প্রগতির (সাতক্ষীরা) আশেক এলাহী, উদয়ন বাংলাদেশের (বাগেরহাট) শেখ আসাদ, পিজিইউসের (পিরোজপুর) জিয়াউল হাসান, সিআরইউপিডিএর (বরগুনা) জিয়াউদ্দিন হিমু, সংগ্রামের (বরগুনা) মাসুম চৌধুরী, কুতুবদিয়া প্রেস ক্লাবের এসকে লিটন, দ্বীপ উন্নয়ন সংস্থার (হাতিয়া) রফিকুল আলম, সিএসআরএল থেকে প্রদীপ কে রায় এবং জিয়াউল হক মুক্তা, ডিজাস্টার ফোরামের গওহর নইম ওয়ারা, এবং ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. আইনুন নিশাত। সংবাদ সম্মেলনটি সঞ্চালনা করেন কোস্ট ট্রাস্টের রেজাউল করিম চৌধুরী।
সংবাদ সম্মেলনে ঘূর্ণিঝড় আম্পানের ফলে উপকূলীয় এলাকার ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ তুলে ধরে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কোস্টের সৈয়দ আমিনুল হক। তিনি উল্লেখ করেন, সাতক্ষীরা ও খুলনা জেলা দুটি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। এ বর্ষায় ফসলের ক্ষতি রুখতে বেড়িবাঁধ মেরামত করার জন্য প্রায় ৪০০ কোটি জরুরি বরাদ্দ প্রয়োজনসহ তিনটি সুপারিশ তুলে ধরেন। —বিজ্ঞপ্তি
ফিচার বিজ্ঞাপন
USA Visa (Private Job Holder)
Cairo & Luxor 5D/4N
শ্রীলংকা ভিসা (বিজনেসম্যান)
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৩৬৯ বার পড়া হয়েছে




