সঙ্গীর প্রতি মানুষের প্রত্যাশা চিরন্তন। আর সেই প্রত্যাশার সঙ্গে প্রাপ্তির সংযোগ না ঘটলে সম্পর্কে সমস্যার সৃষ্টি হয়। আবার অনেক সময় একে অপরের পছন্দ-অপন্দে অমিল দেখা দেয়। কখনো কখনো নিজের মতো করে সময় কাটাতে চায় মানুষ। কিন্তু যাপিত সম্পর্কের কারণে তা প্রায়ই সম্ভবপর হয়ে উঠে না। এর ফলেও টানাপড়েন দেখা দিতে পারে সম্পর্কে। আর  দীর্ঘদিনের জটিলতা থেকে সম্পর্কে চলে আসতে পারে একঘেয়েমি।

মানুষ বরাবরই বৈচিত্র্য পছন্দ করে। যেমন, সব সময় চা পানের পর যে কারো কফি পানের ইচ্ছে জাগতে পারে। আবার, সমবয়সীদের সঙ্গে আড্ডা দিতে দিতে বাচ্চাদের সঙ্গে সময় কাটানোর সাধ জাগতে পারে। তেমনি সম্পর্কের ক্ষেত্রেও কিছুটা বৈচিত্র্য প্রয়োজন। সম্পর্কের একঘেয়েমি কাটিয়ে উঠতে একে অপরকে নিজেদের মতো করে সময় কাটানোর সুযোগ দেওয়া জরুরি। জেনে নেওয়া যাক একঘেয়েমি কাটিয়ে উঠার আট উপায়—

 * আলাদা আলাদাভাবে দুজনে ঘুরে আসুন। বন্ধুবান্ধব বা পরিবারের অন্যদের সঙ্গেও সময় কাটান। এতে চেনা ছকের বাইরে যাওয়ার সুযোগ মিলবে।

* নিজের পছন্দের কাজগুলো করুন। বই পড়া, সিনেমা দেখা পছন্দ করলে তার জন্য সময় বের করুন।

* মন খুলে আড্ডা দিন। এটি দুজনকে চাপমুক্ত সময় কাটাতে সাহায্য করবে।

* একান্ত প্রয়োজনে কয়েকটা দিন দুজন আলাদা থাকুন। এতে একে অপরের প্রতি আগ্রহ বাড়বে।

* নিয়মিত গান শুনুন, এতে মন ভালো হয়।

ফিচার বিজ্ঞাপন

মায়ানমার ভিসা (ভিজিট ভিসা)

মূল্য: ৫,০০০ টাকা

মৈনট ঘাট প্রাইভেট ডে লং ট্যুর

মূল্য: ৯০০ টাকা জন প্রতি

* সম্পর্ককে দীর্ঘস্থায়ী করার স্বার্থে নিজেদের মধ্যে সাময়িক দূরত্ব তৈরি করুন।

* দুজন দুজনকে পছন্দের উপহারও দিতে পারেন। এতে সম্পর্কে হৃদ্যতা বাড়ে।

* একে অপরকে ‘সারপ্রাইজ ডেট’ বা মুহূর্ত উপহার দিন। এতে সঙ্গীর প্রতি আন্তরিকতা প্রকাশ পায়।

 সময় অতিবাহিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেক সম্পর্কের পুরোনো টান হারিয়ে যায়। মনে রাখবেন, সম্পর্কে একঘেয়েমি আসা বা সম্পর্ক অভ্যাসে পরিণত হওয়া মানেই যে সম্পর্কে ইতি টানতে হবে এমন নয়। নিজেদের সময় দিন। নতুন করে শুরু করার চেষ্টা করুন। দেখবেন পুরোনো আমেজ না পেলেও নতুনত্ব খুঁজে পাবেন, যা সম্পর্ককে মজবুত করবে। সূত্র: G-News

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৩৫৮ বার পড়া হয়েছে