আর্দ্রতা কাপড়ে স্যাঁতস্যাঁতেভাব সৃষ্টি করে। এছাড়াও হতে পারে পোকামাকড়ের আক্রমণ।

জীবনযাপন-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে বর্ষায় কাপড় ও আলমারি সুরক্ষিত রাখায় উপায় সম্পর্কে জানানো হল।

বর্ষায় কাপড় সংরক্ষণ করার উপায়

– কাপড় রাখার তাকের চারপাশ পুরানো খবরের কাগজ ভাঁজ করে রাখুন। কাগজ আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করে।

– ওয়ারড্রবের কোণায় এক পোটলা লবণ রেখে দিন। এটা আর্দ্রতা শোষণ করে। চাইলে কাপড়ের মাঝখানে চক রেখে দিতে পারেন, এটাও কাপড় শুষ্ক রাখতে সহায়ক।

– একটা মসলিনের ব্যাগে কয়েকটা কর্পুর রেখে তা কাপড়ের মাঝে রেখে দিন। এটা আর্দ্রতা শোষণ করে। তবে কর্পুর ব্যবহারে কাপড়ের রাখার জায়গায় কর্পুরের গন্ধ রয়ে যায়।

– কয়েকটা শুকনা নিমপাতা ওয়ারড্রবের কোণায় রেখে দিন। এটা কীট, মাকড় ইত্যাদি থেকে কাপড় সুরক্ষিত রাখার অনেক প্রাচীন পদ্ধতি।  

– কাপড়ের মাঝখানে ন্যাপথলিনের বল রেখে দিতে পারেন। এতে ওয়ারড্রবে পোকামাকড়ের আক্রমণ হয় না।

ছাতা পড়া থেকে রক্ষা করতে

‘মৌল্ড’ বা ছত্রাক আর্দ্রতার কারণে হয়। যা মূলত বাতাস চলাচলের অভাবে দেখা দেয়। ওয়ারড্রবকে আর্দ্রতা থেকে রক্ষা করতে তা দেয়াল থেকে খানিকটা দূরে রাখুন।

খুব কাছাকাছি সময়ে পরা হবে না এমন পোশাক বায়ুরুদ্ধ অবস্থায় সিল করে রেখে দিন, এতে আর্দ্রতাজনিত সমস্যা হবে না।

দীর্ঘদিন অব্যাবহৃত কাপড়ে আর্দ্রতার কারণে ছত্রাকের সৃষ্টি হয়। তাই কাপড়ের শুষ্কতা নিশ্চিত করুন। সম্ভব হলে তা হ্যাঙ্গারে ঝুলিয়ে রাখুন।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৭৪ বার পড়া হয়েছে