দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে ১ অক্টোবর উদ্বোধন হতে যাচ্ছে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সিলেটের এমএজি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধন করবেন। এ বিষয়ে রবিবার বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদর দফতরে উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে সমন্বয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
দেশের দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে সিলেটকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীও চাচ্ছেন যথাসময়ে সম্প্রসারণ প্রকল্পের কাজ শুরু ও শেষ করতে। যাতে আন্তর্জাতিক এভিয়েশনেও ওসমানি বিমানবন্দর একটা নিজস্ব অবস্থান প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।
জানা গেছে, প্রকল্পের আওতায় একটি পূর্ণাঙ্গ আন্তর্জাতিক টার্মিনালের যাবতীয় সুযোগ সুবিধা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। নতুন বোর্ডিং ব্রিজ, ব্যাগেজ হ্যান্ডেলিং সিস্টেম, ফ্লাইট ইনফর্মেশন ডিসপ্লে সিস্টেমসহ অন্যান্য অত্যাধুনিক টার্মিনাল বিল্ডিং সম্পর্কিত সকল ধরনের যন্ত্রপাতি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে যার ফলশ্রুতিতে বিমানবন্দরের যাত্রী সেবার মান বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে।
বিমানবন্দর টার্মিনালে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুত সরবরাহের জন্য এই প্রকল্পের আওতায় আলাদা সাবস্টেশন স্থাপনের প্রস্তাব রাখা হয়েছে। এছাড়া বিমানবন্দরের নিরাপত্তার জন্য ফায়ার ফাইটিং সিস্টেম এবং স্বাচ্ছন্দ্যে টার্মিনাল ব্যবহারের জন্য সেন্ট্রাল এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
Premium Villa
কালিজিরার তেল
ভুঁড়ি কমান, সুস্থ থাকুন
সিএএবি কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা ও বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় নিয়োজিত সদস্যদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করে। সম্প্রতি এটি বিভিন্ন ধরনের অত্যাধুনিক নিরাপত্তাযন্ত্র ক্রয় করে। এর মধ্যে ছিল বিশ্বমানের ইডিএস সিস্টেম।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৩১০ বার পড়া হয়েছে





