১. ঝাপসা কাঁচ
ঝাপসা কাঁচকে নিমিষে খুব বেশি ডলাডলি ছাড়াই চকচকে করে তুলতে প্রথমে একটি গ্লাসে অর্ধেকের একটি বেশি ঠান্ডা পানি নিয়ে তিনটি ব্ল্যাক টি ব্যাগ তাতে চুবিয়ে নিন। এবার সেই মিশ্রণ আপনার বাথরুমের ঝাপসা কাঁচে ছিটিয়ে নিয়ে সেটাকে খবরের কাগজ দিয়ে মুছে ফেলুন। দেখুন কেমন দারুন চকচকে হয়ে গিয়েছে আপনার বাথরুমের কাঁচ!
২. বাদামী ছোপ, জং কিংবা দাগ
বেসিনে বাদামী দাগ হয়ে গিয়েছে? একটি পাত্র নিয়ে তাতে অর্ধেক ভিনেগার এবং অর্ধেক থালা বাসন মাজার তরল সাবান মিশিয়ে নিন। এবার সেটা একটি শক্ত মুছনীতে লাগিয়ে নিয়ে দাগ পড়া স্থানে ঘষুন। দেখবেন দাগ চলে গিয়েছে। এছাড়া যেকোন রকমের জং কিংবা খসখসেভাব দূর করতে খানিকটা লেবুর রস সেখানে ঘষুন। এরপর সেটাকে পরিষ্কার করে ফেলুন। এছাড়াও যদি পানির কলের ভেতরে শক্ত রকমের জং ও দাগ দেখতে পান আপনি তাহলে একটি তোয়ালে বা কাপড় দিয়ে জংধরা স্থানগুলো মুড়িয়ে নিন। এরপর সেটার ওপরে ভিনেগার ঢালুন। কাপড় বা তোয়ালেটিতে ৩০ মিনিট সেভাবেই রেখে দিন। ৩০ মিনিট পর উঠিয়ে দাগ ও জংপড়া স্থানটিকে ভালোভাবে ঘষুন। পরিষ্কার হয়ে যাবে।
৩. টয়লেট
সবসময় ব্যবহৃত এই স্থানটিকে পরিষ্কার করার জন্যে খুব বেশি কষ্ট করতে হবেনা আপনার। এজন্যে শুধু ভিনেগার এবং কয়েকটুকরো কাগজই সাহায্য করতে পারে আপনাকে। প্রথমে ফ্ল্যাশের ভেতরে খানিকটা ভিনেগার ঢেলে দিন। এবার উপরে যেভাবে দেখানো হয়েছে সেভাবেই কাগজে ভিনেগার ঢেলে সেটা কমোডের কোনায় রাখুন। বাকীটা অংশ ভিনেগার দিয়ে মোছা হয়ে গেলে সাত মিনিট পর কাগজগুলো ব্রাশ দিয়ে বের করে আনুন আর ভিনেগার দিয়ে একটি টুথব্রাশ ভিজিয়ে সেটা দিয়ে বাকীটা পরিষ্কার করুন। এবার সবটা শেষ হয়ে গেল ফ্ল্যাশ করুন।
ফিচার বিজ্ঞাপন
মিনি সিঙ্গাপুর ময়নামতি প্রাইভেট ডে লং ট্যুর
মৈনট ঘাট প্রাইভেট ডে লং ট্যুর
যমুনা রিসোর্ট প্রাইভেট ডে লং ট্যুর
৪. লুকিয়ে থাকা আবর্জনা
সামনে থাকা আবর্জনাতো আপনি ইচ্ছে করলেই তুলে ফেলতে পারেন। তবে সেই আবর্জনাগুলো যেগুলো লুকিয়ে থাকে বেসিনসহ এমনকিছু স্থানে যা ইচ্ছা করলেও বের করে নিয়ে আসা সম্ভব না সেগুলো দূর করতে আপনার ভ্যাকুয়াম ক্লিনারটিকে নিয়ে কাগজ দিয়ে মুড়িয়ে তাতে টেপ আটকে নিন আর সেই ময়লা-আবর্জনাগুলোকে বের করে নিয়ে আসুন।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৩৭৫ বার পড়া হয়েছে





