Suzuki Intruder বাংলাদেশে লঞ্চ করা হয়েছিলো ২০১৮ সালের মে মাসে। তখন থেকেই বাইকটি মার্কেটে বেশ উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলছে। যদিও ইতিমধ্যেই সুজুকি বাইকটির এফ-আই এবিএস এডিশনটি লঞ্চ করেছে, আজ আমরা আলোচনা করবো বাইকটির নন- এফআই এবিএস এডিশনটি নিয়ে।
সুজুকি ইনট্রুডার এর কার্বুরেটর ভার্শনটি বর্তমানে এভিলেবল আছে দুটি কালারে – কালো এবং সিলভার। বর্তমান অফারে বাইকটির প্রাইজ হচ্ছে ২,৭৫,০০০ টাকা। ছোট এই ইনট্রুডার এর ইন্সপারেশন এসেছে অরিজিনাল সুজুকি ইনট্রুডার থেকে, যেটাতে ১৮০০ সিসি ইঞ্জিন রয়েছে এবং ড্রাইভ শ্যাফটের মাধ্যমে বাইকটি চলাফেরা করে।
ইঞ্জিনের ব্যাপারে বলতে গেলে, বাংলাদেশে সুজুকি ইনট্রুডার এর ইঞ্জিনটি সুজুকি জিক্সার এর মতোই একই ইঞ্জিন। ইঞ্জিনটি ১৪.৬ বিএইচপি শক্তি এবং ১৪ নিউটন মিটার টর্ক উতপন্ন করে। ১৫৫ সিসি ইঞ্জিনটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার এয়ার কুলড ইঞ্জিন, এবং ফুয়েল পাস করার জন্য কার্বুরেটর ব্যবহার করে।
বাইকটিতে স্টার্টিং মেথড হিসেবে শুধুমাত্র ইলেকট্রিক স্টার্ট রয়েছে, কোন কিকস্টার্ট নেই। বাইকটির ইঞ্জিন ৭০০০ আরপিএম এর পরে কিছুটা ভাইব্রেশন দেয়, এবং সেটা পরিমানে খুবই কম। আমি খুবই অবাক হয়েছিলাম যখন আবিষ্কার করলাম যে ইঞ্জিনটি কোনপ্রকার ডিটিউন করা হয়নি, এই বাইকটি ঠিক সুজুকি জিক্সারের মতোই রেডি পিকাপ দেয়। যারা তাদের ক্রুজার বাইকে রেডি পিকাপ ভালোবাসেন, তাদের জন্য এটি একটি বোনাস!
বাইকটির গিয়ার চেঞ্জ বেশ স্মুথ। ইঞ্জিনের চারপাশে প্রচুর প্যানেল ও ইত্যাদি থাকার পরেও ইঞ্জিনটি কোনপ্রকার ওভারহীট হয় না।
ফিচার বিজ্ঞাপন
কুয়ালালামপুর-গেন্টিং ৩দিন ২ রাত
Australia Visa (for Govt Service Holder)
থাইল্যান্ড ভিসা (বিজনেসম্যান)
বাইকটিতে হ্যালোজেন হেডলাইট, মাসকুলার ফুয়েল ট্যাংক, এবং সরাসরি সুজুকি জিক্সার থেকে নিয়ে আসা স্পিডোমিটার রয়েছে। বাইকটির রাইডিং পজিশন বেশ লো, এবং ফুটপেগগুলো বেশ সামনের দিকে বসানো হয়েছে, ক্লাসিক ক্রুজার বাইকের মতো। শুরুর দিকে বাইকটি রাইড করে কিছুটা আনকমফোর্টেবল মনে হলেও ৩/৪ দিন চালাবার পরে এটা কমফোর্টেবল হয়ে পড়ে।
বাইকটির সামনে দেয়া হয়েছে হ্যালোজেন হেডলাইট এবং এর নিচে এলইডি পার্কিং লাইট রয়েছে। বাইকটির হেডলাইট ইলুমিনেশন হাইওয়ে এর জন্য বেশ ভালো এবং পেছনের এলইডি টেইললাইট ভালো একটি পজিশনে রাখা হয়েছে, যেখান থেকে পেছনের সকল যানবাহন সহজেই দেখতে পায়।
বাইকটির সামনে সুজুকি দিয়েছে ২৬০ মিলিমিটার এর ফ্রন্ট ডিস্ক ব্রেক, যাতে রয়েছে সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস। হাইস্পিড ব্রেকিং এর জন্য এবিএস খুবই প্রয়োজনীয় একটি ফিচার। ব্রেকিং এর সময় বাইকের কন্ট্রোলিং এ সামনের এবিএসটি ১০০% কনট্রিবিউট করে। এছাড়াও বাইকের পেছনে ২২০ মিলিমিটার এর ডিস্ক ব্রেক রয়েছে।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
কুইক সেল অফার
পূর্বাচল আমেরিকান সিটি | জীবনের সমস্ত আয়োজন এখানে অপেক্ষা করছেপূর্বাচল আমেরিকান সিটি | জীবনের সমস্ত ...
৩৫১ বার পড়া হয়েছে





