নারকেলের নাড়ু অনেকের কাছে নারকেলের লাড্ডু নামেও পরিচিত। প্রাচীন কালে গ্রামে-গঞ্জে বাঙ্গালির উত্সবের খাবারের একটি জনপ্রিয় আইটেম ছিলো এই নারিকেলের নাড়ু। গুড় ও নারিকেল দিয়ে তৈরী এই নাড়ু খেতে অত্যন্ত মুখরোচক এবং এর পুষ্টিগুণও অনেক। নারিকেলের নাড়ু তৈরিও খুব সোজা। আসুন দেখে নেয়া যাক খেজুরের গুড় দিয়ে বানানো নারিকেলের নাড়ুর রেসিপি।
নারকেল দিয়ে তো আমরা অনেক ধরনের নাড়ু বা লাড্ডু বানিয়ে থাকি।সবসময় একই রকম নাড়ু খেতে ভালো লাগে না,তাই না?তাই আজ আমি আপনাদেরকে নারকেল দিয়ে একটি ভিন্ন স্বাদের মজাদার নাড়ু বা লাড্ডু তৈরি করা শেখাবো।
পূজায় খাবার-দাবারের তালিকায় নাড়ু থাকবে না, তাই কি হয়! নাড়ু ছাড়া পূজার খাবার অসম্পূর্ণই থেকে যায়। মিষ্টি ও মুখরোচক এই খাবারটি সবার কাছেই সমান প্রিয়। থাকলো নারিকেলের নাড়ু তৈরির রেসিপি-
উপকরণ ও পরিমাণ
ফ্রেশ নারকেল কোরানো ২ কাপ
কনডেন্সড মিল্ক ১/৩ কাপ
এলাচ গুঁড়ো ১/৪ চা চামচ
ঘি ২ টেবিল চামচ
মাখন ১ টেবিল চামচ
ফুড কালার ২ ফোঁটা
ফ্রেশ নারকেল কোরানো প্রয়োজনমত
সুইট সিলভার বল
প্রস্তুত প্রণালী
# প্রথমে একটি সসপ্যানে বা পাতিলে ঘি+মাখন নিয়ে এরমধ্যে নারকেল কোরানো দিয়ে হালকা ভেজে নিতে হবে মিডিয়াম আঁচে।ভাজার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন নারকেল লাল রং না হয়।নারকেলের রং কিন্তু সাদা থাকতে হবে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
সরবাটা ঘি ২৫০ গ্রাম
Singapore Tour with Universal Studios & Sentosa 5D/4N
কলম্বো ও ক্যান্ডি ৪দিন ৩ রাত
# তারপর নারকেল হালকা ভাজা হলে এরমধ্যে কনডেন্সড মিল্ক+এলাচ গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে অনবরত নাড়তে হবে।নাড়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন পুড়ে না যায়।
# এরপর নাড়তে নাড়তে যখন নারকেল আঠালো হয়ে আসবে তখন চুলা থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করতে হবে।
# তারপর ঠান্ডা হলে নারকেলকে ৩ ভাগে ভাগ করতে হবে এবং ৩ ভাগে ৩টি রং মেশাতে হবে।রং মেশানো হলে গোল শেপ করে কোরানো নারকেলের উপর নাড়ু গড়িয়ে নিতে হবে।তারপর নাড়ুর উপরে সুইট সিলভার বল দিয়ে ডেকোরেশন করতে হবে।
# এরপর নাড়ু ফ্রিজে ১ ঘন্টা রাখতে হবে।এক ঘন্টা পর ফ্রিজ থেকে নাড়ু বের করে পরিবেশন করা যাবে।
Source: Facebook
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৫৯১ বার পড়া হয়েছে





