২৫ বছর ধরে বেদখল জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের ২৯টি প্লট। মিরপুর ১২ নম্বর সেকশনের ‘ডি’ ব্লকে বরাদ্দকৃত প্লটগুলো গ্রাহকরা বুঝে পাচ্ছেন না। দখলদাররা প্রথমে মামলা পরে গায়ের জোরে ওইসব প্লট দখলে রেখেছে। সম্প্রতি উচ্চ আদালত দখলদারদের অবৈধ ঘোষণা করে চূড়ান্ত রায় দিয়েছেন। এরপরও অবৈধদের উচ্ছেদে গড়িমসি করছে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ (এনএইচএ)। প্লটের বরাদ্দপ্রাপ্তরা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও তারা এ ব্যাপারে গুরুত্ব দিচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে।

জানা গেছে, ২০০১ সাল থেকে জবরদখলকারীরা প্লটগুলোতে দোকান, বাসাবাড়ি এবং অন্যান্য ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহার করছেন। প্রতিটি প্লট থেকে মাসে গড়ে ২৫ হাজার টাকা করে ভাড়া তুলছে। এতে গত ২০ বছরে দখলদাররা প্রায় সাড়ে ১৭ কোটি টাকা পকেটে তুলেছে। অথচ নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষগুলো জীবনের কষ্টার্জিত অর্থ বিনিয়োগ করে এখনও পর্যন্ত প্লটের দখলও বুঝে পাচ্ছেন না। কবে নাগাদ পাবে তা নিয়েও অনিশ্চয়তা রয়েছে।

আশপাশের প্লটের বরাদ্দপ্রাপ্তরা ৫ থেকে ৬ তলা ভবন নির্মাণ করেছেন। প্লটগুলো এনএইচএ থেকে দু’ভাবে বরাদ্দ দেয়া হয়। এককালীন এবং কিস্তিতে মূল্য পরিশোধ। এককালীন ১ লাখ ৮১ হাজার ২৫০ টাকা পরিশোধ করে প্লট পেয়েছে অনেকেই। যারা ২৫ বছর কিস্তিতে প্লট নিয়েছেন তারা মাসে ১৪৪৩ টাকা হিসেবে মোট ৪ লাখ ৩২ হাজার ৯০০ টাকা পরিশোধ করেছেন। কিস্তিতে প্লট গ্রহীতারা দখল না পেলেও যথানিয়মে কিস্তির টাকা পরিশোধ করছেন। তাদের কিস্তিও শেষ হতে চলেছে। এসব প্লটের বর্তমান মূল্য কোটি টাকার বেশি।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Maldives (Centara Ras Fushi Resort & Spa) 3D/2N

মূল্য: ৫৯,৯০০ টাকা

Australia Visa (for Private Service Holder)

মূল্য: 20,000 Taka

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৩৭৫ বার পড়া হয়েছে