আলু: আলু কখনোই ফ্রিজে রাখবেন না। রেফ্রিজারেশন আলুর স্টার্চকে দ্রুত সুগারে পরিণত করে। ফ্রিজে রাখা আলু বেক বা ফ্রাই করা হলে এসব সুগার ক্যানসার-সৃষ্টিকারী কেমিক্যাল অ্যাক্রিলামাইড উৎপাদন করতে পারে। আলু শীতল ও অন্ধকার স্থানে রাখুন। আলু অন্ধকারে রাখলে সবুজ হবে না। সবুজ আলু মানে বিষাক্ত আলু।
মিষ্টি কুমড়া: মিষ্টি কুমড়া ফ্রিজে রাখলে এর ভেতরটা দ্রুত খারাপ হতে থাকে। তাই মিষ্টি কুমড়া ঘরের ঠান্ডা ও অন্ধকার স্থানে রাখুন। মিষ্টি কুমড়ার শক্ত খোসা দীর্ঘসময় ধরে ভেতরটাকে সুরক্ষিত রাখবে। এই সবজিকে কক্ষ তাপমাত্রায় মাসের পর মাস সংরক্ষণ করা যায়।
কফি: অনেকে কফির প্যাকেট বা কৌটা ফ্রিজে রাখেন, কিন্তু এটা কফি সংরক্ষণের সর্বোত্তম স্থান নয়। কফি ফ্রিজে রাখলে এর পাশে থাকা অন্যান্য খাবারের ফ্লেভারকে টেনে নেয়। ফলে স্বাদ চলে যায় ও গন্ধ বদলে যায়। তাই প্রকৃত ফ্লেভার ধরে রাখতে কফি কক্ষ তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করুন।
কলা: কলা ফ্রিজে রাখলে গাঢ় বাদামী রঙ ধারণ করে। কাঁচা কলা কক্ষ তাপমাত্রায় রাখলে পেকে যায়, কিন্তু রেফ্রিজারেশন এই প্রক্রিয়াকে ধীর করে। এছাড়া কলা থেকে গ্যাস বের হয়ে অন্যান্য ফল পেকে যায় বলে এটাকে ফ্রিজে রাখা উচিত নয়।
ফিচার বিজ্ঞাপন
চল্লিশ ফিট রোডের সাথে ৫ কাঠা প্লট কিনুন ।
USA Visa (for Businessman)
Singapore Tour with Universal Studios & Sentosa 5D/4N
পাউরুটি: এটা ঠিক যে পাউরুটি ফ্রিজে রাখলে দীর্ঘসময় ছত্রাক ধরবে না, কিন্তু এর বিনিময়ে স্বাদ হারাতে হবে। রেফ্রিজারেশনে পাউরুটি শুকিয়ে যায় ও খেতে ততটা সুস্বাদু হয় না। পাউরুটি কক্ষ তাপমাত্রায় দুই থেকে চার দিন সংরক্ষণ করা যায়। তবে ফ্রিজে সাত থেকে ১৪ দিন ভালো থাকে।
পেঁয়াজ: পেঁয়াজ না কাটলে অথবা খোসা না ছাড়ালে ঠান্ডা, শুষ্ক, অন্ধকার ও বায়ু চলাচলের স্থানে রাখা উচিত। পর্যাপ্ত বায়ু চলাচলের অভাবে পেঁয়াজ তাড়াতাড়ি পঁচে যায়। তাই গোটা পেঁয়াজকে ফ্রিজে সংরক্ষণ করবেন না। তবে খোসা ছাড়ানো পেঁয়াজকে ফ্রিজে রাখতে পারেন। গোটা পেঁয়াজের মতো খোসা না ছাড়ানো রসুনকেও কক্ষ তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা উচিত।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
কুইক সেল অফার
শক্তিশালী ইলেকট্রিক গ্রাইন্ডারের দাম জেনে নিন২৮৯ বার পড়া হয়েছে





