ইঞ্জিন এবং সাসপেনশন–

TVS Metro বাইকের ইঞ্জিন ১০০ সিসি হিসাবে বেশ পাওয়ারফুল। আমি টপ স্পিড পেয়েছি ৯০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা। সিলেট ট্যুরে পাহাড় গুলো পিলিয়ন সহ ভাল ভাবেই উঠতে পেরেছিলাম। ইঞ্জিন থেকে ভাইব্রেশন অন্য বাইকের তুলনায় একটু বেশী আসে, যা বিরক্তিকর। সাসপেনশন যে কোন রাস্তার জন্য পারফেক্ট।

কালার এবং বিল্ড কোয়ালিটি

বাইকের কালার এবং বিল্ড কোয়ালিটি বেশ ভালো। আমি প্রায় ৩ বছর চালিয়েছি। কালার ফেড হওয়া অথবা রং বা স্টিকার উঠে যাওয়া এমন কোন সমস্যায় পরিনি। আর বাইকটি নিয়ে একবার এক্সিডেন্ট করেছিলাম। সামান্ন কিছু স্ক্রাচ পরেছিল ব্রেক প্যাডেল হালকা বেকে গিয়েছিল। এছাড়া কিছুই ভাঙ্গেনি।

টায়ার এবং ব্রেক

TVS Metro বাইকের টায়ারের গ্রিপ কম, হার্ড ব্রেক করলে স্লিপ করে। যা রিকভার করেছিলাম ইঞ্জিন ব্রেক করে। ইঞ্জিন ব্রেক করা শুরু করার প থেকে আর স্লিপ করতো না।

লাইটিং

ফিচার বিজ্ঞাপন

Manila & Angeles City 5D/4N

মূল্য: 55,900 Taka

Email Marketing

মূল্য: ১৫,০০০ টাকা

TVS Metro বাইকের হেডলাইটের আলো বেশ ভালো, তবে সমস্যা ছিল এটি এসি অপারেটেড। এছাড়া লো বিম থাকলে পাস কাজ করতো না। পার্কিং বা পাইলট ল্যাম্প থাকলে ভাল হতো।

মাইলেজ এবং কম্ফোর্ট

বাইকের মাইলেজ সিটিতে পাচ্ছি ৫৫ কিলোমিটার প্রতি লিটার এবং হাইওয়েতে পাচ্ছি ৬৫-৭০ কিলোমিটার প্রতি লিটার ।  রাইডিং কমফোর্ট বেশ ভালো, সিট নরম এবং আরামদায়ক ।

পার্টস পরিবর্তন

৮০০০ কিলোমিটারে পিছনের  এবং ১০০০০ কিলোমিটারে সামনের ব্রেক সু পরিবর্তন করেছি। যদিও ব্রেক সু আরো পরে পরিবর্তন করলে হতো, বাইক ২ বছর হওয়াতে ব্রেক সু হার্ড হয়ে গিয়েছিল,তাই পরিবর্তন করেছি । ১০ হাজার কিলোমিটারে স্পার্ক প্লাগ পরিবর্তন করেছি। পার্টস বাইরের দোকান থেকে নিয়েছিলাম, দাম স্বাভাবিক।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৪১৫ বার পড়া হয়েছে