বাংলাদেশ থেকে যে কয়টি দেশে সহজেই যাওয়া যায় তার মধ্যে থাইল্যান্ড একটি। থাইল্যান্ড এশিয়ার মধ্য স্বল্প খরচে ঘুরার জন্য অন্যতম একটি শহর। থাইল্যান্ড এ কৃত্রিম ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য দুই ভোগ করতে পারবেন।
বাংলাদেশ থেকে প্রতিদিন প্রচুর পরিমান ভ্রমন পিয়াসী মানুষ থাইল্যান্ড ভ্রমনে যান। কেউ যান ব্যবসায়ীক কারনে, কেউবা চিকিত্সার জন্য এবং অনেকেই নিছক ভ্রমনের জন্য।
এটা ট্যুরিস্ট দেশ হওয়াতে এখানে খুব সহজে ঘোরা যায় এবং এখানে পার্শবর্তী দেশ ভারতের মত বিশেষ কিছু বিধিনিষেধ বা নিয়ম নীতির বালাই নেই।
থাইল্যান্ডের দক্ষিনে মালয়েশিয়া, পশ্চিম -উত্তরে মায়ানমার,উত্তর-পূর্ব দিকে লাউস এবং দক্ষিন পশ্চিমে কম্বোডিয়া। থাইল্যান্ডে যাওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে রয়্যাল থাই এমব্যাসিতে।
থাইল্যান্ড সাধারণত ৩ মাসের জন্য সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসা দেয় । তবে বিশেষ প্রয়োজনে ৬ মাস এবং ১ বছরেরও ভিসা দিয়ে থাকে।
Featured Product
কুনমিং ৪ দিন ৩ রাত
শেনজেন ভিসা প্রসেসিং (চাকুরীজীবী)
Maldives (Paradise Island-Water Vila & Hulhumale) 4D/3N
ভিসা আবেদনের জন্য যা যা লাগবেঃ-
১। কমপক্ষে ৬ মাস মেয়াদ আছে এরকম পাসপোর্ট এবং পাসপোর্টের ফটোকপি ।
২। সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর ৩.৫ X ৪.৫ সে মি এর ২ কপি ছবি
৩। ব্যাংক সল্ভেন্সী সার্টিফিকেট
৪। ৬ মাস এর ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর কপি ব্যাংকের সীল ও অফিসারের স্বাক্ষর করা)
৫। চাকুরীজীবীর ক্ষেত্রে এন-ও-সি সার্টিফিকেট ও অফিসিয়াল ভিজিটিং
কার্ড
৬। ব্যবসায়ীর ক্ষেত্রে নোটারী করা ট্রেড লাইসেন্স এর ফটোকপি এবং অংশীদার হলে মেমোরেন্ডাম এর ফটোকপি
৭। থাই এমব্যাসি এর ভিসা ফি ও ট্যাক্স সর্বমোট ৩৪১১ টাকা । তবে মিডিয়া এর
মাধ্যমে করলে ৪০০০ – ৫০০০ টাকার মত খরচ পরে।
ভিসার আবেদন জমা দেবার স্থানঃ-
রোড#১৩৮, স্টার সেন্টার(২য় তলা), প্লট# ২/এ, ব্লক-এসই-সি, গুলশান-১, ঢাকা।
থাই দুতাবাসের ঠিকানাঃ- ১৮-২০ মাদানী রোড, বারিধারা, ঢাকা-১২১২ ফোনঃ ৮৮১২৭৯৫-৬, ৮৮১৩২৬০-১, ফ্যাক্সঃ-৮৮৫৪২৮০/৮৮৫৩৯৯৮
থাইল্যান্ডে বাংলাদেশ দুতাবাসের ঠিকানাঃ বাড়ি# ৭২৭, থংগলোর, সই-৫৫, সুলতুম্ভিট রোড, ব্যাংকক-১০১১০, থাইল্যান্ড। ফোনঃ- ৩৯২৯৩৭-৮, ফ্যাক্সঃ-৩৯১৮০৭০
৩৩২ বার পড়া হয়েছে