বিশ্বব্যাপী প্রতি পাঁচজনে একজন ডায়াবেটিক ব্যক্তি ডায়াবেটিসজনিত পায়ের বিভিন্ন জটিলতায় আক্রান্ত। যেমন: পায়ের বোধশক্তি, আর্দ্রতা এবং রক্তনালির প্রবাহ হ্রাস, সংক্রমণ বা প্রদাহ, ফোসকা, ফোড়া, সাধারণ এবং গভীর ঘা, গ্যাংগ্রিন বা পচন, চামড়ার শক্ত গুটি, আঙুলের এবং পায়ের আকার ও নখের বিকৃতি ইত্যাদি। নিয়মিত ও সঠিক যত্নের মাধ্যমে এবং রক্তের শর্করা সুনিয়ন্ত্রণে রেখে সহজেই এই ঝুঁকি এড়িয়ে চলা সম্ভব।
প্রতিদিনের পরিচ্ছন্নতা
১০ মিনিট কুসুম গরম পানি এবং নরম সাবান দিয়ে পা ধুয়ে পরিষ্কার কাপড় দিয়ে না
ঘষে আলতো করে মুছে শুষ্ক করে নিন। বিশেষ করে আঙুলের ফাঁক শুষ্ক রাখা খুব
জরুরি।
নিয়মিত পর্যবেক্ষণ
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়, বিশেষ করে
বাড়ি ফিরে জুতা খোলার পর নখ থেকে গোড়ালি, পায়ের পাতা, আঙুলের ফাঁক পর্যন্ত
লক্ষ্য করুন পায়ের শুষ্কতা, লালচেভাব, আঁচড়, কাটাছেঁড়া, ফোসকা, ফোলা,
তাপমাত্রার পরিবর্তন, ব্যথা ইত্যাদি আছে কি না।
পায়ের রোগের কারণ
পায়ের স্নায়ুরোগ (৮০%)
পায়ের রক্তনালির রোগ (২০%)
অনিয়ন্ত্রিত এবং উচ্চ রক্ত শর্করা
ফিচার বিজ্ঞাপন
চায়না ভিসা (চাকুরীজীবী)
Email Marketing
Singapore Tour with Sentosa 4D/3N
ডা. নাজমুল কবীর কোরেশী. সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৮৯৩ বার পড়া হয়েছে





