মায়ায় ঘেরা। সকাল-সন্ধ্যার আলোর লুটোপুটি খেলা আর প্রিয়জনদের ভালোবাসা। এই তো নীড়। এই কাব্যিক ভাবনার মধ্যে কি আড়াল হয়ে যায় বাস্তব চাহিদাগুলো?

এখন বাড়ছে ছোট আয়তনের ফ্ল্যাটের সংখ্যা। ঘরকে বড় দেখাতে খাবার ও বসার ঘরকে একসঙ্গে রাখার ধারাটা জনপ্রিয়। তবে এতে করে ঘর বড় বা খোলামেলা দেখালেও অনেক ক্ষেত্রেই ব্যাহত হয় ব্যক্তিগত গোপনীয়তা (প্রাইভেসি)। 

ঘরের মূল দরজা খুললেই সরাসরি খাবারের ঘর, বসার ঘর অথবা পরিবারকে নিয়ে একসঙ্গে সময় কাটানোর ঘর। অনেক সময় এটি অতিথি আপ্যায়নে বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। এর সহজ সমাধান দিতে ঘরের মধ্যে ব্যবহার করা যায় পার্টিশন বা অস্থায়ী দেয়াল। একবারে লাগানো (ফিক্সড), সরানো যায় (স্লাইডিং) বা গোটানো যায় (ফোল্ডিং) যেকোনো পার্টিশনই ঘরে আড়াল সৃষ্টির পাশাপাশি এনে দিতে পারে শৈল্পিক মাত্রা।

কোথায় কেমন পার্টিশন
পার্টিশনের নকশা ঠিক করতে সবার আগে প্রয়োজনের বিষয়টি মাথায় রাখতে হয়। দুটি ঘরের মাঝখানে খানিকটা আড়ালের জন্য, দুটি ঘর বিচ্ছিন্ন করার জন্য পার্টিশন চাচ্ছেন? আংশিক আড়াল যদি চান, সে ক্ষেত্রে দুই ঘরের মাঝখানে এক পাশের অর্ধেক বা এক-তৃতীয়াংশজুড়ে স্থায়ীভাবে একটা পার্টিশন দেওয়া যায়। দুটি ঘর পুরোপুরি আলাদা করতে চাইলে ভাঁজ করা দরজা বা দেয়াল দিতে পারেন। এমন দরজার সুবিধা, এটি ভাঁজ হয়ে এক পাশে সরে যাবে। আপনি চাইলে দুটো ঘর যখন খুশি খোলাও রাখতে পারবেন।

ফিচার বিজ্ঞাপন

Thimpu-Paro-Dochala Pass-Punakha 6D/4N

মূল্য: ২৬,৯০০ টাকা

Day Long Package

মূল্য: ৩,০০০ টাকা

US Visa for Retired Person

মূল্য: 5,000 Taka

অন্দরসাজে প্রয়োজনের পাশাপাশি নান্দনিকতার বিষয়ও চলে আসে। তাই কেমন পার্টিশন হবে, তা ঠিক করে নকশা কেমন হবে, তা ভাবাও গুরুত্বপূর্ণ। পার্টিশনের মধ্যে কিছু জায়গা স্বচ্ছ থাকলে ঘরকে খুব একটা বদ্ধ মনে হবে না। এ জন্য আংশিক পার্টিশনে শেলফ বা তাকের মতো নকশা দিয়ে তাতে শোপিস বা ঘরের গাছ রাখলে বেশ ভালো দেখাবে। এ ছাড়া কাঠ ও কাচের সমন্বয়েও নকশা হতে পারে। আঁকা কাচ বা গ্লাস পেইন্টও মন্দ লাগবে না। এখন নানা রকম জালি নকশার বোর্ড বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। সেটাও ব্যবহার করা যায়। এগুলো দিয়ে ফোল্ডিং দরজার নকশা করলে ভালো লাগবে। ঘর ছোট হলে বা অল্প জায়গা থাকলে জমকালো নয়, ছিমছাম নকশাই সুন্দর দেখাবে। 

আকার আয়তন
পার্টিশনের উচ্চতা ছয় থেকে আট ফুটের মধ্যে হওয়াই ভালো। আংশিক পার্টিশন দিলে খেয়াল রাখবেন, পার্টিশন দেওয়ার পরে যাতে পাশে চার থেকে ছয় ফুট জায়গা খালি থাকে। ফোল্ডিং দরজার এক একটি অংশ এক থেকে দেড় ফুট চওড়া রাখুন। বেশি চওড়া হলে খুলতে বা বন্ধ করতে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।

কুইক সেল অফার

১২৩০ বর্গফুটের দক্ষিণমুখি ফ্ল্যাট মাত্র ৩৭ লক্ষ টাকায়!

১২৩০ বর্গফুটের দক্ষিণমুখি ফ্ল্যাট মা...



৮৬১ বার পড়া হয়েছে