বারান্দার এক পাশের দেয়ালের পলেস্তারা উঠে গেছে এক বছরের ওপরে। তাকালেই অস্বস্তি লাগে। করোনার কারণে বাইরে থেকে কারিগর এনে ঠিক করার উপায়ও নেই। তাই হুট করেই সিদ্ধান্ত নিলাম। নিজেই তো রঙিন করা যায় দেয়ালটা।
রংতুলি নিয়ে দাঁড়িয়ে পড়লাম দেয়ালের সামনে। ছয়-সাত দিনের চেষ্টায় দেয়ালের ওপরে এঁকে ফেললাম লতাপাতা। এভাবে নতুন সাজে দেয়াল বা ঘর সাজানো যায়, তার নমুনা আমরা দেখেছি-শুনেছি করোনাকালে। চাইলে যে কেউ পুরোনো দেয়ালে নিয়ে আসতে পারেন নতুনত্ব।
সে চেষ্টা থেকেই জীবনে প্রথমবার দেয়ালে আঁকা। নতুন গল্প ফুটিয়ে তোলার সেই গল্পই তুলে ধরা হলো এখানে-
ফিচার বিজ্ঞাপন
Australia Visa for Lawyer
US Visa (Spouse)
মায়ানমার ভিসা (ভিজিট ভিসা)
- প্রথমে পুরো দেয়ালের ওপরটা ঘষা হলো মোটা সিরিশ কাগজ দিয়ে। যতটুকু সম্ভব সমান করা হলো।
- এরপর প্রাইমার দিয়ে দুই আস্তর (কোট) দেওয়া হয়েছে।
- প্রাইমার দেওয়ার পর পছন্দমতো এক প্রস্থ রং দিতে হবে। পুরো দেয়ালে পছন্দমতো যে কোনো রং লাগিয়ে নিতে পারেন।
- এরপর হালকা করে পেনসিল দিয়ে নকশা এঁকে নিন।
- এরপর রং লাগানোর পালা। এখানে অ্যাক্রেলিক রং ব্যবহার করা হয়েছে ছবি আঁকার ক্ষেত্রে। চাইলে প্লাস্টিক পেইন্ট একটু হালকা করে নিয়ে ছবি আঁকা যেতে পারে।
- আঁকার পর কিছুটা সময় বিরতি নিন। যেসব জায়গায় মনে করবেন রং একটু কম, সেসব জায়গায় পুনরায় রঙের আস্তর দিন।
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
১৬৫ বার পড়া হয়েছে