মাসের বিশেষ সময়ে মাত্রাতিরিক্ত পেট ও পিঠ ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে ব্যবহার করা যেতে পারে গরম পানি ভর্তি ব্যাগ এবং এড়িয়ে চলুন কিছু খাবার।
মাসিকের সময় তল পেট এবং পিঠে ব্যথা হলে গরম পানি ‘হট ওয়াটার ব্যাগ’য়ে ভরে কিছুক্ষণ চেপে রাখলে আরাম পাওয়া যায়, এমনটাই জানান দিল্লির ইরেনে আইভিএফ সেন্টারের পরিচালক ইন্দিরা গনেশান।
তিনি এই ব্যথা উপশমের জন্য আরও কিছু পরামর্শ দেন।
– তল পেটে এবং পিঠের নিচের অংশে গরম পানি ভর্তি হট ওয়াটার ব্যাগ চেপে ধরে রাখলে ব্যথা অনেকটাই কমে আসবে। তাছাড়া বেশি অসুস্থ বোধ করলে কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করে নিলেও উপকার পাওয়া যাবে।
– আদা চা, জেসমিন টি, ক্যামমাইল টি শুধু যে ব্যথা কমাতে সাহায্য করবে তা নয়, রক্ত ক্ষরণের ফলে শরীরের পানির ভারসাম্যও রক্ষা করতে সাহায্য করবে।
– এ সময় প্রচুর ভিটামিন বি, ই, সি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। এই উপাদানগুলো মাসিকের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
– আঁশ সমৃদ্ধ খাবার, প্রচুর ফল ও সবজি খেতে হবে। কারণ এই খাবারগুলোতে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ উপাদান এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। তাছাড়া এ সময় ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা রসের শরবত ও পেঁপে খেলেও ব্যথায় আরাম পাওয়া যাবে।
ফিচার বিজ্ঞাপন
কুয়ালালামপুর-গেন্টিং ৩দিন ২ রাত
ভিয়েতনাম- ইন্দোনেশিয়া ৭দিন ৬ রাত
Dubai (City tour- Dhow Cruise- Desert safari- Abu Dhabi tour) 5D/4N
– অতিরিক্ত দুগ্ধজাত খাবার, মাংস এবং শুঁটিজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।
– অতিরিক্ত চা ও কফি, অর্থাৎ ক্যাফেইন এড়িয়ে চলতে হবে। তাছাড়া এ সময় ধূমপান ও অ্যালকোহল গ্রহণ এড়িয়ে চলতে হবে।
– হালকা ব্যয়াম এ সময় ব্যথা উপশমে বেশ কার্যকর। তাছাড়া যে কোনো এসেনশিয়াল তেল দিয়ে হালকা মালিশেও ব্যথা কমে আসবে।
– অতিরিক্ত ব্যথা হলে ব্যথা কমানোর ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। তবে ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
আইএএনএস/বিডিনিউজ
প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।
৮৩১ বার পড়া হয়েছে