হবিগঞ্জের বানিয়াচঙ্গে লক্ষ্মীবাউর জলাবনের অপার সৌন্দর্য হাতছানি দিয়ে ডাকছে পর্যটকদের। সাম্প্রতিককালে সড়ক যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়ন হওয়ায় প্রতিদিনই বিভিন্ন যানবাহনে শত শত পর্যটক এই জলাভূমি ঘুরতে আসছেন। অনেকে পিকনিক স্পট হিসেবেও এই জলাবনকে বেছে নিয়েছেন।

হবিগঞ্জ জেলা সদর থেকে ১২ মাইল দূরবর্তী বানিয়াচং উপজেলা সদর। সেখানকার আদর্শ বাজার থেকে পাঁচ কিলোমিটার উত্তরে হাওরের মধ্যে এ জলাবন। এখানে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, সরীসৃপ ও স্তন্যপায়ী জীবজন্তু। বানিয়াচংয়ের হিলালনগর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা কৃষ্ণকান্ত দাশ (৬৮), কড়চা গ্রামের বিনয় ভূষণ দাশ, হারনি গ্রামের রিপন দাশ ও তার স্ত্রী শিখা রানি দাশ, নেত্রকোনার ধর্মপাশা উপজেলার পিআইও প্রজেশ চন্দ্র দাশ ও সিলেটের বিশ্বনাথের প্রাইমারি স্কুল শিক্ষিকা সুজিতা রানি দাশসহ অনেকেই বলেন, জলাবনের সৌন্দর্য সহজেই পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। এজন্য পর্যটকদের সুযোগ-সুবিধা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার রাতারগুল জলাবনকে কেউ কেউ দেশের একমাত্র সোয়াম্প ফরেস্ট হিসেবে উল্লেখ করলেও বানিয়াচঙ্গের লক্ষ্মীবাউর সোয়াম্প ফরেস্ট একই শ্রেণিভুক্ত কি না তা নিয়ে গবেষণা করা প্রয়োজন বলে মনে করেন বানিয়াচং প্রেস ক্লাব সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান। বানিয়াচং প্রেস ক্লাব সভাপতি মোশাহেদ মিয়া বলেন, সংশ্লিষ্ট সবার প্রয়াসে লক্ষ্মীবাউর জলাবনকে জেলার অন্যতম পর্যটন স্পটে পরিণত করা সম্ভব। বানিয়াচং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুদ রানা জানান, এলাকাবাসীর সঙ্গে আলোচনা করে পর্যটকদের বসার শেড, শৌচাগার ইত্যাদি নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

US Visa for Retired Person

মূল্য: 5,000 Taka

Manila & Angeles City 5D/4N

মূল্য: 55,900 Taka

Source: ittefaq

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



৩২৯ বার পড়া হয়েছে