দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান বিধি-নিষেধের সময় ১৬ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এ সময় ব্যাংকগুলো সীমিত পরিসরে কার্যক্রম চলালেও লেনদেনের সময় বাড়িয়ে ৪ ঘণ্টা করা হয়েছে।

বুধবার (৫ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফ-সাইট সুপারভিশন এই সংক্রান্ত একটি নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। নির্দেশনা অনুযায়ী, ব্যাংকগুলোতে সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ৪ ঘণ্টা লেনদেন হবে। লেনদেন-পরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম শেষ করার জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত।

এর আগে ১৪ এপ্রিল থেকে ৫ মে বিধিনিষেধ চলাকালে ব্যাংক লেনদেনের সময় ছিল সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত। লেনদেন-পরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম শেষ করার জন্য ব্যাংক খোলা ছিল বিকেল আড়াইটা পর্যন্ত। এখন লেনদেন ও ব্যাংক খোলা রাখার সময় এক ঘণ্টা বাড়ানো হয়েছে।  

প্রতিটি ব্যাংকের উপজেলা শহরের একটি শাখা খোলা থাকবে বৃহস্পতিবার, রোববার ও মঙ্গলবার। সিটি করপোরেশনের এলাকার দুই কিলোমিটারের মধ্যে একটি শাখা প্রতি কর্মদিবস খোলা রাখতে হবে।

ফিচার বিজ্ঞাপন

পানাম সিটি প্রাইভেট ডে লং ট্যুর

মূল্য: ৯০০ টাকা জন প্রতি

Australia Visa (for Govt Service Holder)

মূল্য: 20,000 Taka

নতুন নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, ব্যাংকের কার্যক্রম অব্যাহত রাখার বিষয়ে ২০২১ সালের ১৩ এপ্রিল জারি করা নির্দেশনা ১৬ মে পর্যন্ত সীমিত ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হবে। দৈনিক ব্যাংকিং লেনদেনের সময়সূচি সকাল ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত নির্ধারণ করা হলো। লেনদেন পরবর্তী আনুষঙ্গিক কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংক শাখা এবং প্রধান কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ এপ্রিল ২০২১ তারিখে জারি করা ডিওএস সার্কুলার লেটার  অনুযায়ী অন্যান্য নির্দেশ অপরিবর্তিত থাকবে।

প্রাসঙ্গিক কথাঃ “ঢাকা বৃত্তান্ত”প্রচলিত অর্থে কোন সংবাদ মাধ্যম বা অনলাইন নিউজ সাইট নয়। এখানে প্রকাশিত কোন ফিচারের সাথে সংবাদ মাধ্যমের মিল খুঁজে পেলে সেটি শুধুই কাকতাল মাত্র। এখানে থাকা সকল তথ্য ফিচার কেন্দ্রীক ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত। “ঢাকায় থাকি”কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে এসব তথ্য একত্রিত করার ফলে তা ঢাকাবাসীকে সাহায্য করছে ও করবে। আসুন সবাই আমাদের এই প্রিয় ঢাকা শহরকে সুন্দর ও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলি। আমরা সবাই সচেতন, দায়িত্বশীল ও সুনাগরিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি।



২৩৪ বার পড়া হয়েছে